editor
প্রকাশিত: ২:৪৮ অপরাহ্ণ, নভেম্বর ৩, ২০২০
সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এড. নাসির উদ্দিন খান বলেছেন, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে স্বপরিবারে হত্যা করা হয়। কারাগারে নেয়া হয় জাতীয় চার নেতা সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দিন আহমদ, এ এইচ এম কামারুজ্জামান ও ক্যাপ্টেন মনসুর আলীকে।
৩ নভেম্বর ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের অভ্যন্তরে তাঁদের চারজনকেই নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। আওয়ামী লীগকে নেতৃত্ব শূন্য করা মিশনের অন্যতম ধাপ হিসেবে সংঘটিত হয় জেল হত্যা। স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের শত্রুরা সেদিন দেশমাতৃকার সেরা সন্তান এই জাতীয় চার নেতাকে শুধু গুলি চালিয়েই ক্ষান্ত হয়নি, কাপুরুষের মতো গুলিবিদ্ধ দেহকে বেয়নেট দিয়ে খুঁচিয়ে ক্ষতবিক্ষত করে একাত্তরে পরাজয়ের জ্বালা মিটিয়েছিল।
ইতিহাসের এই নিষ্ঠুর হত্যাযজ্ঞের ঘটনায় শুধু বাংলাদেশের মানুষই নয়, স্তম্ভিত হয়েছিল সমগ্র বিশ্ব। বঙ্গবন্ধু ও জাতীয় চার নেতার হত্যাকান্ড ছিল একই ষড়যন্ত্রের ধারাবাহিকতা। আসলে হত্যাকারীরা এবং তাদের দোসররা চেয়েছিল পাকিস্তান ভাঙ্গার প্রতিশোধ নিতে, রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধ ও সীমাহীন ত্যাগের মাধ্যমে স্বাধীনতা অর্জনকারী দেশটিকে হত্যা ও ষড়যন্ত্রের আবর্তে নিক্ষেপ করতে। কিন্তু তাদের এই স্বপ্ন পূরণ হয়নি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ আবারো ঘুরিয়ে দাঁড়িয়েছে।
মঙ্গলবার (৩ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ১১টায় জেল হত্যা দিবস উপলক্ষ্যে জেলা আওয়ামী লীগের উদ্যোগে সিলেট জেলা পরিষদ মিলনায়তনে আয়োজিত সভায় নাসির উদ্দিন খান এসব কথা বলেন।
সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহসভাপতি আশফাক আহমদের সভাপতিত্বে সভায় আরো বক্তব্য রাখেন ও উপস্থিত ছিলেন সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক শফিকুর রহমান চৌধুরী, সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এড.নিজাম উদ্দিন,অধ্যক্ষ সুজাত আলী রফিক,সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক এড. শাহ মোশাইদ আলী,সাইফুল আলম রুহেল,এড মাহফুজুর রহমান, ফারুক আহমদ, কবির উদ্দিন আহমদ,এড.রঞ্জিত সরকার,সাবেক মহিলা বিষয়ক সম্পাদক নাজনীন হোসেন,এমাদ উদ্দিন মানিক,আব্দুল হাসিব মনিয়া,আবদাল মিয়া, এড.আজমল আলী, শহিদুর রহমান শাহিন,শাহাদত রহিম চৌধুরী, এড. বদরুল ইসলাম জাহাঙ্গীর, বুরহান উদ্দিন আহমদ, আওয়ামী লীগ নেতা শমসের জামাল,মজির উদ্দিন, এড. আব্বাস উদ্দিন, আব্দুল বারী,এড ফখরুল ইসলাম,গোলাপ মিয়া,এড. মনসুর রশীদ,ডা. নাজরা চৌধুরী,সালমা বাসিত,জেলা শ্রমিক লীগের সভাপতি এজাজুল হক এজাজ, শামীমুর রশিদ চৌধুরী,জেলা যুবলীগের সভাপতি শামীম আহমদ ভিপি,জেলা স্বেচ্ছাসেবলীগের সভাপতি আসফর আজিজ, সাধারণ জালাল উদ্দিন কয়েস,জেলা তাতী লীগের আহবায়ক আলমগীর হোসেন,সুজন দেবনাথ,জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি শাহরিয়ার আলম সামাদ।
এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন,সিলেট জেলা পরিষদের সদস্য শাহনুর রহমান,মতিউর রহমান মতি, আমাতুল জেবিন রুবা, সুষমা সুলতানা রুহি, ইমাম উদ্দিন চৌধুরী।
এর আগে সিলেট জেলা পরিষদে বঙ্গবন্ধুর ম্যুরালে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান জেলা আওয়ামী লীগেরসহ সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
ষড়যন্ত্রকারীদের দ্বারা বিএনপির প্রাণের স্পন্দন, শহিদ জিয়াকে অবমাননা করা কোনভাবেই বিএনপি ছেড়ে দেবেনা। সবাইকে এখন থেকে সচেতন থাকতে হবে। সোশ্যাল
নবগঠিত মদন মোহন কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের আনন্দ শোভাযাত্রা সোমবার অনুষ্ঠিত হয়। মিছিলটি কলেজ ক্যাম্পাস থেকে শুরু করে রিকাবীবাজার পয়েন্ট হয়ে
সিলেটের কাজিরবাজার এলাকায় ঘরোয়া হোটেলের কর্মচারী রুমন মিয়াকে হত্যার প্রতিবাদে সিলেট জেলা হোটেল শ্রমিক ইউনিয়ন রেজি নং চট্ট- ১৯৩৩ এর
গোপন তৎপরতায় অভ্যস্ত গুপ্ত সংগঠন কর্তৃক মব সৃষ্টির অপচেষ্টা, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ বিনষ্ট করা এবং সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির
বাংলাদেশ মাল্টিমিডিয়া জার্নালিস্ট এসোসিয়েশন (বিএমজেএ) সিলেট বিভাগীয় কমিটির পক্ষ থেকে তরুণ উদ্যোক্তা ও ব্যবসায়ী প্রিন্স সালাম মুকিতকে সংবর্ধনা প্রদান। সোমবার
সিলেট মহানগর ছাত্রদলের সাবেক সহ-সভাপতি মরহুম আশরাফ উদ্দিন জুয়েলের ১৮তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে বিএনপি, যুবদল, ছাত্রদলের উদ্যোগে এক মিলাদ ও দোয়া
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন বলেছেন, সরকারের ভেতরে আওয়ামী দোসররা এখনো ঘাপটি মেরে বসে আছে,
ইসলামিক ফাউন্ডেশন কর্তৃক পরিচালিত মসজিদভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনায় দায়িত্বরত শিক্ষকদের সংগঠন “মউশিক শিক্ষক কল্যাণ পরিষদ” মৌলভীবাজার জেলা কমিটি