editor
প্রকাশিত: ৮:৪২ পূর্বাহ্ণ, অক্টোবর ১২, ২০২০
সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ইউনুছ আলী আকন্দকে আগামী তিন মাস আপিল বিভাগ এবং হাইকোর্ট উভয় বিভাগের মামলা পরিচালনার কাজ থেকে বিরত থাকার নির্দেশ দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দেশের বিচার বিভাগ নিয়ে ‘অবমাননাকর মন্তব্য’ করার ঘটনায় তাঁকে দোষী সাব্যস্ত করে দেওয়া রায়ে এই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। একইসঙ্গে, তাঁকে ২৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। জরিমানা অনাদায়ে ১৫ দিনের কারাদণ্ডের শাস্তির আদেশ দিয়েছেন সর্বোচ্চ আদালত।
প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বাধীন সাত সদস্যের আপিল বিভাগের ভার্চুয়াল পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ আজ সোমবার (১২ অক্টোবর) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে এই আদেশ দেন।
আপিল বিভাগের সকল বিচারপতির সর্বসম্মতিতে ফেসবুক পোস্টকে কেন্দ্র করে এই প্রথম কোনো আইনজীবীকে সাজা দিলেন আপিল বিভাগ।
এর আগে গতকাল ইউনুছ আলী আকন্দ আদালতে নিঃশর্ত ক্ষমা প্রার্থনা করেছিলেন। কিন্তু আদালত তাঁর ক্ষমা প্রার্থনার আবেদন গ্রহণ করেননি। রবিবার ভার্চুয়াল আদালত ইউনুছ আলী আকন্দের বিরুদ্ধে অভিযোগের ব্যাপারে রায়ের জন্য আজ দিন ধার্য করেন।
গত ২৭ সেপ্টেম্বর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দেশের বিচার বিভাগ নিয়ে ‘অবমাননাকর মন্তব্য’ করার অভিযোগের বিষয়ে ব্যাখ্যা দিতে জনস্বার্থমূলক মামলা করে পরিচিত পাওয়া সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ইউনুছ আলী আকন্দকে তলব করেন দেশের সর্বোচ্চ আদালত।
১১ অক্টোবর প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের এক নম্বর বেঞ্চে সশরীরে উপস্থিত হয়ে ভার্চুয়াল মাধ্যমে তাঁকে এবিষয়ে ব্যাখ্যা দিতে বলা হয়। একইসঙ্গে পরবর্তী দুই সপ্তাহের জন্য সুপ্রিম কোর্টে (আপিল বিভাগ ও হাইকোর্ট বিভাগ) তাঁর আইন পেশা পরিচালনার ওপর নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়। এছাড়া ইউনুছ আলী আকন্দের ফেসবুক থেকে তাঁর স্ট্যাটাস অপসারণ করে অ্যাকাউন্টটি ব্লক করতে বিটিআরসিকে নির্দেশ দেওয়া হয়।
প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বে আপিল বিভাগের চার বিচারপতির বেঞ্চ ওই আদেশ দেন। ফেসবুকে ইউনুছ আলী আকন্দের করা মন্তব্যকে ‘গুরুতর আদালত অবমাননাকর’ উল্লেখ করে তা ওইদিন আপিল বিভাগের নজরে আনেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল মুরাদ রেজা।
এরপর আদালত এ বিষয়ে সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ব্যারিস্টার ফিদা এম কামাল, অ্যাডভোকেট মুনসুরুল হক চৌধুরী, অ্যাডভোকেট আব্দুল মতিন খসরু, সুপ্রিম কোর্টে আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট এ এম আমিন উদ্দিন, সম্পাদক ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল ও অ্যাডভোকেট মনজিল মোরেসদের মতামত জানতে চান। ওই আইনজীবীরা ভার্চুয়ালি তাঁদের মত দেওয়ার পর আদালত আদেশ দেন।
বিচার বিভাগ নিয়ে ফেসবুকে মন্তব্য করার কারণে এর আগে সুপ্রিম কোর্টের আরেক আইনজীবী অ্যাডভোকেট মামুন মাহবুবকে তলব করেছিলেন আপিল বিভাগ। ওই আইনজীবী আদালতে হাজির হয়ে লিখিতভাবে নিঃশর্ত ক্ষমা চেয়ে রক্ষা পান।
সিলেটের সময় :: দীর্ঘ দুই মাস সৌদি আরব সফর শেষে সিলেট সদর উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ২নং হাটখোলা ইউনিয়নের সম্ভাব্য
বিএনপির চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা খন্দকার আব্দুল মুক্তাদির বলেছেন, মরহুম একেএম তারেক কালাম একজন জনদরদী রাজনীতিবিদ, মানবকল্যাণে তিনি আজীবন কাজ করেছেন। তিনি
গোয়াইনঘাট প্রতিনিধি :: সিলেট জেলা বিএনপির সাবেক সহসভাপতি, গোয়াইনঘাট উপজেলা পরিষদের দুই বারের সফল চেয়ারম্যান আব্দুল হাকিম চৌধুরীর সাথে মত
সিলেটের ব্যবসায়ীদের দুঃখ দুর্দশার কথা শুনলেন মহানগর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ও সিসিকের সাবেক প্রথম প্যানেল মেয়র রেজাউল হাসান কয়েস লোদী।
সিলেট মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এমদাদ হোসেন চৌধুরী বলেছেন, জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির সবসময় নির্যাতিত মানুষের পাশে থেকে কাজ করে যাচ্ছে।
সিলেটের বিভাগীয় কমিশনার খান মোঃ রেজা-উন-নবী ও জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ শের মাহবুব মুরাদ এর সাথে গ্রীন ডিসএ্যাবল্ড ফাউন্ডেশন (জিডিএফ) এর
বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক, সিলেট জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি, ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক, সাবেক এমপি জননেতা এম ইলিয়াস আলীর সন্ধান কামনা
অনলাইন ডেস্ক দীর্ঘদিন ধরে গণতান্ত্রিক আন্দোলনের ক্ষেত্রে বিএনপির বিশাল ভূমিকা রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি ড. আলী