editor
প্রকাশিত: ৩:২৬ অপরাহ্ণ, ডিসেম্বর ৩০, ২০২০
অনলাইন ডেস্ক:
সিলেট এমসি কলেজে গৃহবধূকে ধর্ষণের ঘটনায় দাখিলকৃত দু’টি মামলার চার্জশিট গ্রহণ করেছেন আদালত। এর মধ্যে ধর্ষণের অভিযোগে দাখিলকৃত মামলাটি গত ৩রা ডিসেম্বর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে এবং গত রোববার চাঁদাবাজি ও মারপিটের অভিযোগের মামলাটি সিলেট মহানগর দায়রা জজ আদালতে বিচারের জন্য বদলি করেছেন সিলেট মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট দ্বিতীয় আদালতের বিচারক সাইফুর রহমান। অস্ত্র আইনের মামলাটির চার্জশিট পর্যালোচনার জন্য সিলেট মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট দ্বিতীয় আদালতে রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছেন আদালত সূত্র। গত ২৫শে সেপ্টেম্বর রাত পৌনে ৮টার দিকে সিলেট এমসি কলেজের ছাত্রাবাসের ভেতরে একটি রাস্তায় প্রাইভেট কারের মধ্যেই গৃহবধূকে গণধর্ষণ করা হয়। এ ঘটনায় ধর্ষিতার স্বামী বাদী হয়ে এসএমপি’র শাহপরাণ (রহ.) থানায় মামলা করেন। রাতে কলেজ ছাত্রাবাসে পুলিশ অভিযান চালিয়ে উদ্ধার করে বন্দুক ও ধারালো অস্ত্র। এ ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে মামলা করে। এর মধ্যে ৩রা ডিসেম্বর চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) মো. আবুল কাশেমের আদালতে চার্জশিট প্রদান করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা শাহপরাণ থানার ওসি (তদন্ত) ইন্দ্রনীল ভট্টাচার্য। ওই মামলাগুলোর মধ্যে ধর্ষণের অভিযোগে দাখিলকৃত মামলাটি দু’ভাগে চার্জশিট প্রদান করা হয়।আর অপরটি ছিল চাঁদাবাজি ও মারপিটের অভিযোগের মামলা। ১২৮ বছরের ঐতিহ্যবাহী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান মুরারিচাঁদ কলেজ (এমসি) ছাত্রাবাসে স্বামীকে বেঁধে রেখে স্ত্রীকে গণধর্ষণের দেশজুড়ে শুরু হয় ব্যাপক সমালোচনা। এ ঘটনায় দুই মাস ৮ দিনের মাথায় আদালতে চার্জশিট দিয়েছেন পুলিশ। চার্জশিটে ওই ঘটনায় গ্রেপ্তার আট ছাত্রলীগ কর্মীকে অভিযুক্ত করেছে পুলিশ। চার্জশিটে অভিযুক্ত আসামিরা হলো- সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার উমেদনগরের রফিকুল ইসলামের ছেলে তারেকুল ইসলাম তারেক, হবিগঞ্জ সদরের বাগুনীপাড়ার মো. জাহাঙ্গীর মিয়ার ছেলে শাহ মো. মাহবুবুর রহমান রনি, জকিগঞ্জের আটগ্রামের কানু লস্করের ছেলে অর্জুন লস্কর, দিরাই উপজেলার বড়নগদীপুর (জগদল) গ্রামের বাসিন্দা ও মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চ এমসি কলেজ শাখার সভাপতি রবিউল ইসলাম, কানাইঘাটের গাছবাড়ি গ্রামের মাহফুজুর রহমান মাসুম, মিসবাহ উর রহমান রাজন ও আইনুদ্দিন। এর মধ্যে রাজন ও আইনুদ্দিন ছাড়া অপর ছয়জন মামলার এজাহারভুক্ত আসামি। নির্যাতিতার স্বামীর দায়েরকৃত মামলার পরিপ্রেক্ষিতে র্যাব ও রেঞ্জ পুলিশ অভিযান চালিয়ে মামলার এজাহারনামীয় ৬ জনসহ মোট ৮ জনকে গ্রেপ্তার করে। পরে গ্রেপ্তার আটজনকেই ৫ দিন করে রিমান্ডে নেয় পুলিশ। রিমান্ড শেষে তাদেরকে আদালতে হাজির করা হলে তারা সবাই স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। বর্তমানে তারা জেলহাজতে আটক রয়েছেন। এরা সবাই ছাত্রলীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। তদন্ত সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, হাইকোর্টের নির্দেশে গঠিত তদন্ত কমিটি সিলেটের জেলা ও দায়রা জজ আদালতের হলরুমে গত ৪ঠা অক্টোবর থেকে ৭ই অক্টোবর পর্যন্ত এ ঘটনায় গণশুনানি করে। পরে কমিটির সদস্যরা এমসি কলেজ ছাত্রাবাসের গণধর্ষণের ঘটনাস্থল সরজমিনে পরিদর্শন করেন। ঘটনাস্থল পরিদর্শনসহ সাক্ষীদের জবানবন্দি লিপিবদ্ধ করে গত ১৬ই অক্টোবর ১৭৬ পৃষ্ঠার একটি তদন্ত প্রতিবেদন হাইকোর্ট বেঞ্চে জমা দেয়া হয়েছে। যার শুনানি হয় ২০শে অক্টোবর। এদিন শুনানি শেষে প্রতিবেদনটি গ্রহণ করেন হাইকোর্ট বেঞ্চ। এদিকে গণধর্ষণের এ ঘটনার পর কলেজ কর্তৃপক্ষ থেকে ২৬শে অক্টোবর একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। পরবর্তীতে তদন্ত কমিটি প্রতিবেদন জমা দিলেও কলেজের অধ্যক্ষ বিচার বিভাগীয় তদন্তের দোহাই দিয়ে কলেজ কমিটির এ প্রতিবেদনটি সিলগালা করে রাখেন।
S/H_(Ripa-5)
বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও সাবেক সিলেট জেলা সভাপতি আবুল কাহের চৌধুরী শামীম বলেছেন, ফ্যাসিবাদের পতন হলেও ষড়যন্ত্র শেষ
দেশে ষড়যন্ত্র শেষ হয়নি, ষড়যন্ত্র আরও শুরু হয়েছে, জোরেশোরে শুর হয়েছে’ উল্লেখ করে সকলকে সজাগ থাকার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির চেয়ারপার্সনের
সিলেটের স্বনামধন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান স্কলার্সহোম স্কুল এন্ড কলেজ শাহী ঈদগাহ ক্যাম্পাস থেকে ২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষায় বিজ্ঞান বিভাগ থেকে অংশ
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে পুলিশর গুলিতে নিহত শহীদ সাংবাদিক, বাংলাদেশ ফটো জার্নালিস্ট এসোসিয়েশন সিলেট বিভাগীয় কমিটির সদস্য, দৈনিক জালালাবাদের ফটো সাংবাদিক এটিএম
আজ ১৮ জুলাই, ২০২৫ তারিখ, শুক্রবার শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট-এ ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানে’ সিলেটের প্রথম শহীদ রুদ্র সেনের প্রথম
বিএনপির চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা খন্দকার আব্দুল মুক্তাদির বলেছেন, বিএনপির শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের নেতৃত্বে প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে দেশের জন উন্নয়নে কাজ করে
নিজস্ব প্রতিবেদক তমিজ উদ্দিন চেয়ারম্যানকে চেনেন না সিলেটের ব্যবসায়ী মহলে এ রকম ব্যবসায়ীর সংখ্যা কম। আদতে তিনি ব্যবসায়ী নন। আওয়ামী
ডেস্ক রিপোর্ট সিলেটের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ শের মাহবুব মুরাদসহ প্রশাসনের ৬ কর্মকর্তাকে আসামি করে মামলা করা হয়েছে। মামলার বাদী সিলেট