editor
প্রকাশিত: ১:০৭ অপরাহ্ণ, অক্টোবর ৪, ২০২০
নিজস্ব প্রতিনিধি:-
সিলেটের আলোচিত গণধর্ষণ মামলায় গ্রেফতারকৃত ৮ আসামিই একে একে আদালতে স্বীকার করলেন ন্যাক্কারজনক এ ঘটনায় জড়িত থাকার কথা। সর্বশেষ আজ রোববার (৪ অক্টোবর) মামলার এজাহারনামীয় আসামি তারেকুল ইসলাম তারেক ও মাহফুজুর রহমান আদালতে এ মর্মে স্বেচ্ছায় স্বীকারোক্তি দেন।
আদালত সূত্র জানায়, রোববার (৪ অক্টোবর) দুপুর ২টার দিকে তারেকুল ইসলাম তারেককে অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জিয়াদুর রহমানের আদালতে এবং মাহফুজুর রহমানকে মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট দ্বিতীয় আদালত সাইফুর রহমানের আদালতে হাজির করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা শাহপরাণ (র.) থানার পুলিশ পরিদর্শক ইন্দ্রনীল ভট্টাচার্য্য।
তিন ঘণ্টাব্যাপী আসামিদ্বয়ের স্বীকারোক্তি শেষে ইন্দ্রনীল ভট্টাচার্য্য জানান, দুই আসামির জবানবন্দি পৃথক আদালতে ১৬৪ ধারায় রেকর্ড করা হয়। জবানবন্দিতে তারা ধর্ষণকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বেচ্ছায় স্বীকার করেন। এখন তাদের কারাগারে প্রেরণ করা হবে।
এর আগে চাঞ্চল্যকর এ ধর্ষণের ঘটনায় গ্রেফতারকৃতদের মধ্যে গত শুক্রবার ও গতকাল শনিবার এই দুইদিনে ৬ আসামি আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। শুক্রবার আসামি সাইফুর রহমান, অর্জুন লস্কর ও রবিউল ইসলাম এবং আজ শনিবার রনি, রাজন ও আইনুল আদালতে জবানবন্দি প্রদান করে।
আদালত সূত্র জানায়, গত শুক্রবার (২ অক্টোবর) বিকেলে সিলেটের অতিরিক্ত মুখ্য মহানগর হাকিম জিয়াদুর রহমানের আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেয় সাইফুর রহমান ও অর্জুন লস্কর। আর রবিউল জবানবন্দি দেয় মুখ্য মহানগর হাকিম (দ্বিতীয়) সাইফুর রহমানের আদালতে।
পরদিন শনিবার (৩ অক্টোবর) দুপুর ১টায় শাহপরাণ থানাপুলিশ কড়া নিরাপত্তায় মামলার তিন নম্বর আসামি শাহ মাহবুবুর রহমান রনি এবং সন্দেহভাজন আসামি মিসবাউর রহমান রাজন ও আইনুদ্দিনকে অতিরিক্ত মহানগর হাকিম জিয়াদুর রহমানের আদালতে হাজির করে। এই তিনজনের মধ্যে রাজন শনিবার বিকেল পর্যন্ত সিলেটের অতিরিক্ত মুখ্য মহানগর হাকিম মো. জিয়াদুর রহমানের আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেয়। জবানবন্দিকালে গণধর্ষণ ঘটনার সঙ্গে জড়িত বলে স্বীকার করেন রাজন।
অপরদিকে, শনিবার সিলেট মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ২য় আদালতের বিচারক সাইফুর রহমান ও মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ২য় আদালতের বিচারক শারমিন খানম নীলার কাছে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেন অপর দুই আসামি রনি ও আইনুল। তারাও ঘটনার দায় স্বীকার করেছেন বলে জানা গেছে।
উল্লেখ্য, এমসি কলেজ ছাত্রাবাসে গত ২৫ সেপ্টেম্বর (শুক্রবার) সন্ধ্যারাতে স্বামীর কাছ থেকে কেড়ে নিয়ে নববধূকে গণধর্ষণের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় শনিবার ভোরে ছয়জনের নামোল্লেখ করে অজ্ঞাতপরিচয় আরও ২/৩ জনকে অভিযুক্ত করে এসএমপির শাহপরাণ থানায় মামলা (২১(৯)২০২০) দায়ের করেন ধর্ষিতার স্বামী।
মামলার এজাহারনামীয় আসামিরা হচ্ছে- সাইফুর রহমান (২৮), তারেকুল ইসলাম ওরফে তারেক আহমদ (২৮), শাহ মাহবুবুর রহমান ওরফে রনি (২৫), অর্জুন লস্কর (২৫), রবিউল ইসলাম (২৫) ও মাহফুজুর রহমান ওরফে মাসুম (২৫)।
এছাড়া ঘটনার পর অভিযানে নেমে সাইফুরের কক্ষ থেকে অস্ত্র উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় আলাদা আরেকটি মামলা দায়ের করেন শাহপরাণ (র.) থানা পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এসআই) মিল্টন সরকার। ছাত্রলীগ ক্যাডার সাইফুর রহমানকে আসামি করে মামলা (নম্বর-২২(৯)২০২০) দায়ের করেন তিনি।
ষড়যন্ত্রকারীদের দ্বারা বিএনপির প্রাণের স্পন্দন, শহিদ জিয়াকে অবমাননা করা কোনভাবেই বিএনপি ছেড়ে দেবেনা। সবাইকে এখন থেকে সচেতন থাকতে হবে। সোশ্যাল
নবগঠিত মদন মোহন কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের আনন্দ শোভাযাত্রা সোমবার অনুষ্ঠিত হয়। মিছিলটি কলেজ ক্যাম্পাস থেকে শুরু করে রিকাবীবাজার পয়েন্ট হয়ে
সিলেটের কাজিরবাজার এলাকায় ঘরোয়া হোটেলের কর্মচারী রুমন মিয়াকে হত্যার প্রতিবাদে সিলেট জেলা হোটেল শ্রমিক ইউনিয়ন রেজি নং চট্ট- ১৯৩৩ এর
গোপন তৎপরতায় অভ্যস্ত গুপ্ত সংগঠন কর্তৃক মব সৃষ্টির অপচেষ্টা, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ বিনষ্ট করা এবং সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির
বাংলাদেশ মাল্টিমিডিয়া জার্নালিস্ট এসোসিয়েশন (বিএমজেএ) সিলেট বিভাগীয় কমিটির পক্ষ থেকে তরুণ উদ্যোক্তা ও ব্যবসায়ী প্রিন্স সালাম মুকিতকে সংবর্ধনা প্রদান। সোমবার
সিলেট মহানগর ছাত্রদলের সাবেক সহ-সভাপতি মরহুম আশরাফ উদ্দিন জুয়েলের ১৮তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে বিএনপি, যুবদল, ছাত্রদলের উদ্যোগে এক মিলাদ ও দোয়া
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন বলেছেন, সরকারের ভেতরে আওয়ামী দোসররা এখনো ঘাপটি মেরে বসে আছে,
ইসলামিক ফাউন্ডেশন কর্তৃক পরিচালিত মসজিদভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনায় দায়িত্বরত শিক্ষকদের সংগঠন “মউশিক শিক্ষক কল্যাণ পরিষদ” মৌলভীবাজার জেলা কমিটি