fbpx

Daily Sylheter Somoy

প্রকাশিত: ২:২৩ অপরাহ্ণ, সেপ্টেম্বর ৩০, ২০২০

ছাত্রাবাস নাকি অস্ত্রাগার আর ধর্ষণাগার!

মোহাম্মদ আবু নোমান
গোটা বাংলাদেশ রাষ্ট্রটি লিখে দিলেও প্রিয় স্বামীর সঙ্গে ঘুরতে আসা নববধূর সম্ভ্রমের মূল্যের বিনিময় হবে কী? ওই বোনটির হারানো সম্মানের মূল্য কেউ দিতে পারবে কী? যে দেশে স্বামী তার ভালোবাসার মানুষটিকে সাথে নিয়ে ঘুরতে বা বেড়াতে গিয়েও নিরাপত্তাহীন! যে দেশে বাবা-মাকে বেঁধে রেখে তাদের চোখের সামনে কন্যাকে ধর্ষণ করা হয়! একই রিক্সায় আরোহী প্রিয় বোনটিকে রিক্সা থেকে নামিয়ে নির্মমভাবে কুপিয়ে হত্যা করা হয়, মায়ের সামনে নিষ্পাপ বাকপ্রতিবন্ধি মেয়েকে যারা হাত-পা বেঁধে ধর্ষণ করে! এরা কী ধরনের হায়েনা, হিংস্র, জানোয়ার? সম্প্রতি সিলেটের এমসি কলেজে ধর্ষণের ঘটনায় প্রতিটি সভ্য ও শান্তিপ্রিয় মানুষই স্তব্ধ হয়ে গেছেন! নির্লজ্জ নরপিচাশদের বিরুদ্ধে লেখার ভাষাও হারিয়ে ফেলেছি। দেশে আজ পাগলিটাও মা হয়! বাবা হয় না কেউ! আহ্ কী বীভৎস, কুৎসিত রুপের বাংলাদেশ। ছিঃ ছিঃ এ লজ্জা আমরা ঢাকবো কীভাবে? আমরা কোন দেশে বাস করছি! এখানে কি কোন প্রশাসন, আইন কানুন আছে?

আমরা কতটা অসহায়!

বর্তমান সরকারের আরও একটি ব্যর্থতা যোগ হলো। ছাত্রলীগ নামধারী সংগঠনের পরিচয় কী দাঁড়ালো! মনে হচ্ছে, চিটার, বাটপার, ঘুষখোর, খুনি, গু-ামি, ধর্ষকে দেশটা ভরে গেছে। একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ঘুরতে এসে ছাত্রলীগ নামধারী কিছু কুলাঙ্গার দ্বারা খোদ ছাত্রাবাসের মধ্যেই স্বামীর সম্মুখে স্ত্রীকে ধর্ষিত হতে হয়। দম বন্ধ হয়ে আসার মতো ঘটনা! এরচেয়ে নির্মম ও পৈশাচিক ঘটনা আর কি হতে পারে। শিক্ষা এদের মানুষ করতে পারেনি, করেছে অমানুষ। শুধু ওই স্বামী আর নববধূর জায়গায় নিজেকে চিন্তা করলেই বুঝা যায়; আমরা কতটা অসহায়! নিজের চোখের সামনে নিজের স্ত্রীর সম্ভ্রমহানী। এটা কি স্বাধীন দেশের চিত্র? দেশটা স্বাধীন হয়েছে ঠিকই; কিন্তু আমরা কতোটা স্বাধীনতা পেয়েছি? দেশ কতোটা অনিরাপদ হলে একজন স্বামীর কাছ থেকে স্ত্রীকে ছিনিয়ে নিয়ে গণধর্ষণ করা হতে পারে? এখন আর কেউ প্রাণপ্রিয় মা, বোন কিংবা প্রিয়তমা স্ত্রীকে নিয়ে দেশের কোথাও নিরাপদে ঘোরার সাহস করবে কী? মানুষের গর্ভে জন্ম নেয়া ক্ষমতাধর সংগঠনের মানুষ্যরূপী কতিপয় কুকুরগুলো আপনাকে-আমাকে আটকে রেখে স্ত্রী, কন্যার সম্ভ্রম কেড়ে নেবে। দলবেঁধে ধর্ষণ করে কারো আপনজনকে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিবে।

ধর্ষণের শাস্তি মৃত্যুদ- করা হোক

ধর্ষণের শিকার হয়ে কতোসংখ্যক মেয়ে যে আত্মহত্যা করেছে, তা লিখে কুলাবে না। এইসব হিংস্র হায়েনাগুলোর মানব সমাজে বসবাস করার অধিকার নেই। আমরা বলতে চাই, কোনো অজুহাত বা অনুগ্রহেই রেপিস্টদের ছার দেয়ার সুযোগ নেই। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দুর্নীতির বিরুদ্ধে যে জিরোটলারেন্স ঘোষণা করেছেন, তেমনি আইন সংশোধন করে হলেও ধর্ষণের একমাত্র শাস্তি করুন মৃত্যুদ-। ধর্ষকদের ফাঁসি কার্যকর করে দৃষ্টান্ত তৈরি করুন, আর যেন কেউ কোনো নারীর সম্ভ্রমহানি না করতে পারে। তা না হলে এই কুলাঙ্গারগুলো থামবে না। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ বিশাল বড় দল। এসব ধর্ষকদের দল থেকে বের করে দিলে আওয়ামী লীগের কোনো ক্ষতি হবেনা বরং সম্মান বাড়বে। এরকম ধর্ষকদের শাস্তি দিলে আওয়ামী লীগের প্রতি মানুষের আস্থা ও ভালোবাসা বৃদ্ধি পাবে।

ছাত্রলীগের অপকর্ম

মুখে মুখে ঐতিহ্যের কথা তুলে ছাত্রলীগের এসব অপকর্ম হালকা করার সুযোগ নেই। নানা ঘটনার প্রেক্ষিতে আজ প্রমাণিত হয়েছে, বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে ছাত্ররাজনীতি বেমানান! কারণ, ছাত্র রাজনীতির মুখোশে বড় বড় অপরাধ করেও অপরাধীরা ধরাছোঁয়ার বাইরে চলে যায়। গত এক যুগেরও বেশি সময় ধরে বাংলাদেশে যত অপরাধ সংগঠিত হয়েছে মনে হয় তার বেশিরভাগই সরকারি দলের নেতাকর্মীদের দ্বারাই হয়েছে। সাধারণ মানুষ বা অন্য কারো অপরাধ করার এতো সাহস ও সুযোগ নেই। নিরপেক্ষ কোনো সংস্থাকে দিয়ে জরিপ করলে সত্যটা বেরিয়ে আসবে। অতীতের কোনো সরকারের আমলেই ছাত্র রাজনীতি দেশের জন্য দৃশ্যত কোনো কল্যাণ বয়ে আনতে পারেনি; বরং তাদের কর্মকা- সর্বব্যাপী সমালোচিত হয়েছে। এতো নিচু মনের মানুষগুলো কি করে বাংলাদেশের সবচেয়ে প্রাচীনতম সংগঠনের সাথে সংশ্লিষ্ট থাকতে পারে এটাই বিস্ময়!

বাঙালির জাতীয় আন্দোলনগুলোতে অবদান রাখা দীর্ঘ ঐতিহ্যবাহী ছাত্রলীগ, আর বর্তমানের ধারাবাহিক ‘ঐতিহ্যের ধর্ষক ছাত্রলীগ’, এ দুটোকে আলাদা করে ফেলতে হবে। এক সময়ের গর্বের ছাত্রলীগ আজ নর্দমার চাইতেও খারাপ হয়ে গেছে। কারণটা খুঁজে বের করে সমাধান করুন, নয়তোবা হারানো গৌরব ফিরে পাওয়াতো দূরের কথা, এক সময় নিশ্চি?হ্ন? ? হয়ে যেতে হবে।

এমসি কলেজ কর্তৃপক্ষের দায়

বন্ধ ছাত্রাবাসে আবার ছাত্র থাকে কীভাবে! তাহলে বন্ধ ঘোষণা কেনো? বন্ধ ছাত্রাবাস নতুন করে বন্ধ হয় কিভাবে? এর মানে হল, মদদদাতা প্রশাসন সবই জানে- সেখানে কারা থাকে কী করে? কারা এসব কুলঙ্গার অপরাধীদের লালন-পালন করছে? এর দায় কলেজের অধ্যক্ষ এরাতে পারেন কী? ‘বৃক্ষ তোমার নাম কী? ফলেই পরিচয়!’ ছাত্রবাসে এখন আর পাঠাগার নেই, রয়েছে অস্ত্রাগার, ধর্ষণাগার নামক আস্থানা! জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র মানিক, বাসর সাজিয়ে ধর্ষণের সেঞ্চুরি উৎযাপন করে মিষ্টি বিতরণ করেছিলেন। সেঞ্চুরি মানিকদের উত্তরসূরিদের দ্বারাই এমসি কলেজে এ ঘটনা ঘটলো।

ছাত্রাবাস বন্ধ না করে এখন ছাত্র রাজনীতি বন্ধ করা জরুরি। সাধারণ ছাত্ররা কখনো ধর্ষণ, ছিনতাই, চাঁদাবাজি করে না। তারা পড়তে আসে। যদিও এখন কোনো ক্লাস হয়না। ক্লাস হলে ধর্ষণকারী কুকুরগুলো ক্লাস করে না। সব সময় বাজে ধান্দায় লিপ্ত থাকে ওরা। ধর্ষকদের নামের আগে ছাত্র শব্দটা লিখতেও ঘৃণা লাগে। রাস্তার কুকুরও ওদের মতো বেহায়া নয়। সিলেটের ঐতিহ্যবাহী এমসি কলেজের আঙ্গিনাকে ওরা কলুষিত ও কলঙ্কিত করেছে।

এমসি কলেজের অধ্যক্ষ সালেহ আহমদ বলেন, ‘করোনা পরিস্থিতির কারণে ছাত্রাবাস বন্ধ। শুনেছি নেতারা (ছাত্রলীগ নেতা) সেখানে ছিল। এর বাইরে আর কিছু আমি জানি না। এ ঘটনায় জড়িতদের গ্রেপ্তার করে শাস্তির আওতায় আনতে পুলিশ ও র‌্যাবকে বলেছি।’ স্যার আপনাদেরই জানার কথা, কিন্তু আপনারা জানেন না। এ রকম না জানা ও খোঁজ না রাখা লোকদের কাছেই দায়িত্ব দেয়া রয়ছে! আপনারা জানলেন ঠিকই, ধর্ষণের পরে গোটা জাতিকে লজ্জিত ও অপমানিত করে।

বখাটে মিজানের জিঘাংসার বলি নীলা

রাজধানীর উপকণ্ঠে অবস্থিত সাভার কোনো যুদ্ধাক্রান্ত জনপদ নয়! অথচ গত ২০ সেপ্টেম্বর পৌর এলাকায় মিজান নামের এক বখাটের জিঘাংসার বলি হলো নীলা নামের কিশোরী। নীলা রায় তার ভাই অলকের সঙ্গে রিকশায় করে হাসপাতালে যাচ্ছিল। মেয়েটির তখন প্রচ- শ্বাসকষ্ট। দমটা স্বাভাবিকভাবে নিতে না পারলে, এই করোনাকালে যে কী অবর্ণনীয় যন্ত্রণা ও ভয় বিরাজ করে, তা বলার বাকী থাকে না। অসুস্থতার মধ্যেই রিকশা থেকে মেয়েটিকে অস্ত্রের মুখে টেনেহিঁচড়ে নামাল মিজান। খানিক দূরে নিয়ে উপর্যুপরি ছুরিকাঘাতে বুঝিয়ে দিল প্রেমের প্রস্তাবে সাড়া না দিলে কী হয়। নির্বিঘ্নে হত্যাকা- সেরে সদর্পে পালিয়ে গেল সে। বখাটে মিজানের হত্যাকা- প্রাচীন যুগের বর্বরতাকেও হার মানিয়েছে।

অন্যদিকে গত ১০ সেপ্টেম্বর গণমাধ্যমে আসে সাতক্ষীরার তালা উপজেলার কিশোরী বিউটি ম-লের আত্মহত্যার ঘটনা। বিউটির মুখের ছবি ফটোশপ করে আপত্তিকর মিথ্যা ছবি বানানো হয়। তারপর একটি ফেসবুক আইডি থেকে পোস্ট করা হয় সে ছবি। এর সঙ্গে ছিল আপত্তিকর কথা ও ফোন নম্বর। রাগে-দুঃখে মেয়েটি আত্মহত্যা করেছে।

এখন মা-বাবা প্রিয় সন্তানকে স্কুলে পাঠিয়ে নিশ্চিন্তে থাকতে পারেন না। আর পাড়া বা মহল্লায় যদি বখাটে দু-চারজন থাকে, তাহলে তো রাতের ঘুমও হারাম। যেমনটি ঘটেছে নীলা ও বিউটির বেলায়। সংবাদমাধ্যমে নীলার মা মুক্তি রায় বলেন, মিজানের বখাটেপনার বিষয়টা তার মা-বাবাকে জানানোর পরও তারা গা করেননি। সংবাদমাধ্যমে এসেছে, সাভারে নীলাদের ওই এলাকায় বখাটেদের উৎপাতের বিষয়টি স্থানীয় মেয়র ও পুলিশের জানা আছে। এ ব্যাপারে মেয়র বিবৃতিও দিয়েছেন। সংগত কারণেই প্রশ্ন ওঠে, মেয়র ও পুলিশের বিষয়টা জানা থাকলে এ ঘটনা ঘটে কী করে?

কিশোরী বিউটির বাবা নিতাই ম-লের অভিযোগ, মেয়ের ছবি বিকৃত করে ফেসবুকে ফোন নম্বরসহ ছড়িয়ে দেয়ার বিষয়টি তিনি থানায় লিখিতভাবে জানিয়েছিলেন। কিন্তু পুলিশ কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। পুলিশ ব্যবস্থা নিলে হয়তো এমন পরিণতি হতো না।

ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে এত অভিযোগ কেন?

বিগত কয়েক বছর ধরে যেখানেই কোনো ঘটনা ঘটে, বিশেষ করে শিক্ষাঙ্গনে, তার সবকিছুর সঙ্গেই কোনো না কোনোভাবে ছাত্রলীগের নাম আসে। সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজি, নারী নিপীড়ন কিংবা ধর্ষণ যত অভিযোগ, সবই তাদের বিরুদ্ধে। বাংলাদেশের যত সফল আন্দোলন, তার প্রায় সবকটির সঙ্গেই ছাত্রলীগের সম্পৃক্ততা আছে। সেই ঐতিহ্যবাহী ছাত্র সংগঠনের বিরুদ্ধে কেন এত অভিযোগ? এর কারণটা কী? এ বিষয়ে সংশ্লিষ্টদের এখনই ভাবতে হবে। আজকের ছাত্রলীগই শুধু নয়। অতীতে যে দলই ক্ষমতায় ছিলো, সেই দলের ছাত্র সংগঠনই অতিরিক্ত সুযোগ-সুবিধা নিয়ে অপকর্মের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে। ছাত্রদের সময়টাই হচ্ছে শিক্ষাগ্রহণের। এ সময় যদি তাদের নানা ভুল-ক্রুটি হয়, সেটি সংশোধনের দায়িত্ব শিক্ষক, অভিভাবক ও তারা যে রাজনৈতিক দলের, সেই দলের। আমরা ইতিপূর্বে দেখেছি, নানা রকমের অনিয়মের সঙ্গে থাকার কারণে ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদককে বহিষ্কার করা হয়েছে। যে দেশের ছাত্ররা ভাষার জন্য জীবন দিয়েছে, দেশের জন্য জীবন দিয়েছে, অন্যের উপকারের জন্য জীবন দিয়েছে। সেই দেশের ছাত্রদের এই ধরনের অপকর্মের ঘটনা কোনোভাবেই গ্রহণ করা যায় না।

কোনো ঘটনা ঘটার পর হয়তো আমরা রিঅ্যাক্টিভ ব্যবস্থা নিতে দেখতে পাই। অর্থাৎ হয়তো গ্রেপ্তার করা হচ্ছে। কিন্তু, এরপর কি আর বিচার হচ্ছে? অর্থাৎ প্রোঅ্যাক্টিভ ব্যবস্থাটা কী? রাজনৈতিক সংস্কৃতির উন্নয়ন ঘটানো না হলে এগুলো ঘটতেই থাকবে। প্রোঅ্যাক্টিভ ব্যবস্থা নেয়া ছাড়া পরিস্থিতি থেকে উত্তরণ ঘটানো সম্ভব নয় বলে আমরা মনে করি।

মোহাম্মদ আবু নোমান : কলামিস্ট

Sharing is caring!


সর্বশেষ সংবাদ

সার্ক মানবাধিকার ফাউন্ডেশন সিলেট মহানগর শাখার কার্যকরী কমিটির অনুমোদন

সার্ক মানবাধিকার ফাউন্ডেশন সিলেট মহানগর শাখার কার্যকরী কমিটির অনুমোদন

সার্ক মানবাধিকার ফাউন্ডেশন সিলেট মহানগর শাখার ২০২৪-২০২৫ সালের কার্যকরী কমিটির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। মঙ্গলবার (৬ ডিসেম্বর) গণমাধ্যমে প্রেরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে

আগামী ২০৪১ সালের মধ্যে শেখ হাসিনা উন্নত-সমৃদ্ধ-স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলবেন: সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ

আগামী ২০৪১ সালের মধ্যে শেখ হাসিনা উন্নত-সমৃদ্ধ-স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলবেন: সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ

আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী সাবেক শিক্ষামন্ত্রী ও বর্তমান এমপি নুরুল ইসলাম নাহিদের

সিলেটে বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী দিবস পালিত

সিলেটে বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী দিবস পালিত

সিলেটে নিযুক্ত ভারতের সহকারী হাইকমিশনার নীরাজ কুমার জয়সাওয়াল বলেছেন, ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক শুধু কূটনৈতিক, রাজনৈতিক আর অর্থনৈতিক নয়। আমাদের দুদেশের সম্পর্ক

সিলেটে সাড়ে ৬ লক্ষ টাকার ভারতীয় চিনি জব্দ

সিলেটে সাড়ে ৬ লক্ষ টাকার ভারতীয় চিনি জব্দ

সিলেট মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) অভিযানে অবৈধভাবে আমদানি শুল্ক ফাঁকি দিয়ে ভারত থেকে নিয়ে আসা ৬ লক্ষ ৭২ হাজার টাকা

কমরেড ধীরেন সিংহ ছিলেন একজন আদর্শিক নেতা: ব্যারিস্টার আরশ আলী

কমরেড ধীরেন সিংহ ছিলেন একজন আদর্শিক নেতা: ব্যারিস্টার আরশ আলী

গণতন্ত্রী পার্টির কেন্দ্রীয় সভাপতি ব্যারিস্টার আরশ আলী বলেছেন, প্রয়াত কমরেড ধীরেন সিংহ ছিলেন একজন আদর্শিক নেতা। তিনি বাংলাদেশ সাম্যবাদী দল

জাতীয় ভিটামিন ‘এ’প্লাস ক্যাম্পেইন উপলক্ষে সিসিকের এ্যাডভোকেসী ও প্রস্তুতি সভা

জাতীয় ভিটামিন ‘এ’প্লাস ক্যাম্পেইন উপলক্ষে সিসিকের এ্যাডভোকেসী ও প্রস্তুতি সভা

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন জনস্বাস্থ্য পুষ্টি প্রতিষ্ঠান ও জাতীয় পুষ্টি সেবা, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর কর্তৃক পরিচালিত

আইনশৃঙ্খলা বাহিনী-আওয়ামী লীগ যৌথভাবে দমন-পীড়ন চালাচ্ছে: নুর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনী-আওয়ামী লীগ যৌথভাবে দমন-পীড়ন চালাচ্ছে: নুর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও আওয়ামী লীগ যৌথভাবে বিরোধীদের ওপর দমন-পীড়ন চালাচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর। বুধবার

মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক ও সদস্য সচিবসহ ৫ নেতাকে গ্রেফতারে ড. এনামুল হক চৌধুরী নিন্দা

মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক ও সদস্য সচিবসহ ৫ নেতাকে গ্রেফতারে ড. এনামুল হক চৌধুরী নিন্দা

সিলেট মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক মাহবুবুল হক চৌধুরী, সদস্য সচিব আফসর খাঁন, সিলেট মহানগর ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক ফজলে রাব্বী আহসান,