editor
প্রকাশিত: ১০:৩০ অপরাহ্ণ, নভেম্বর ১৫, ২০২০
সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি
সুনামগঞ্জ পৌর এলাকা এখন ধূলির শহরে পরিণত হয়েছে। বৈশ্বিক মহামারী করোনা’র ভয়াবহ পরিস্থিতি মোকাবেলায় প্রতিটি মানুষ এখন আতংকে। সরকার করোনা থেকে বাঁচতে মাস্ক ব্যবহার বাধ্যতামূলক করেছে ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান, অফিস আদালতসহ সকল স্থানে। কিন্তু সুনামগঞ্জ শহরের বিভিন্ন এলাকার ভাঙা সড়কে গাড়ি চলাচলের সময় প্রতিনিয়ত ধূলাবালি উড়ে আচ্ছন্ন হয়ে থাকে। মাস্ক ব্যবহার করলেও এই ধূলাবালি নাকে মুখে প্রবেশ করে। ভাঙা সড়কের ধূলা নিয়ন্ত্রণ রাখতে পানি ছিটানোসহ সড়ক মেরামতের দাবি স্থানীয় বাসিন্দাদের।
মেরামতের নামে ফেলে রাখা ভাঙা সড়কে মাসের পর মাস উৎপাদন হচ্ছে ধূলা। কয়েক মাস আগে সড়কের মেঝেতে ছোট বড় গর্ত ভরাট করা হয়েছে ইটের টুকরো দিয়ে। দেয়া হয়েছে বালুও। রোলার মেশিন দিয়ে নামেমাত্র সড়কের কমপ্রেশন করে ফেলে রাখা হয়েছে। গাড়ি চলাচল এবং মানুষের পায়ে চাপে প্রতিদিন কমপ্রেশন হচ্ছে এই সড়ক। এই কারণে শুকনা মওসুমে ইটের টুকরা গাড়ির চাকায় ও পায়ের তলায় পিষ্ট হয়ে ডাস্টে পরিণত হয়েছে। গাড়ি চলাচলের সময় এই ডাস্ট বাতাসে উড়ে পথচারীদের নাকে মুখে ঢুকছে এবং দোকানপাট ও বাসা বাড়ির পরিবেশ বিনষ্ট হয়ে বায়ূ দুষণ হচ্ছে। সড়ক ভেঙে পাশে দিয়ে পাইপ লাইন টেনে নেওয়ায় আরও ধূলার সৃষ্টি হয়েছে। এছাড়াও শহরের আনাচে-কানাচে রয়েছে ময়লা আবর্জনার স্তুপ। এই কারণে পুরো শহর অপরিচ্ছন্ন রূপ ধারণ করেছে।
স্থানীয়রা জানান, এই ধূলোবালি নাকে মুখে ঢুকার কারণে করোনা’র ঝুঁকি বাড়ছে। হ্যাঁচি, কাশি, সর্দি ও জ্বরের প্রকোপ বাড়ছে। এলার্জি জনিত রোগের আক্রমণ ক্রমাগত বাড়ছে। মেইন শহরের ট্রাফিক পয়েন্ট এলাকায়, পুরাতন বাসস্ট্যান্ড, জুবিলী স্কুল রোড, উকিলপাড়া, কাজির পয়েন্ট, নবীনগর, ষোলঘর, বিহারী পয়েন্ট, গার্লস স্কুল রোড, বাঁধনপাড়া, শান্তিবাগ রোড, ধোপাখালি, হাছননগর ইত্যাদি এলাকায় ভাঙা সড়কের ধুলাবালি উড়ে মানুষের নাকে ও মুখে প্রবেশ করছে এবং সড়কের পাশের দোকানপাট ও বাসা বাড়ির পরিবেশ প্রতিনিয়ত দূষণ হচ্ছে।
শহরে আসা গৌরারং ইউনিয়নের আ.লীগ নেতা শাহনুর হোসেন জানান, শহরের ভাঙা সড়কের ধূলাবালি নাকে মুখে ঢুকে সাথে সাথে হ্যাঁচি, সর্দি দেখা দেয়। এই ধুলার জন্য শহরের কোনো কোনো স্থানে যেতে ইচ্ছে হয় না। আমাদের গ্রাম এলাকায় ভাঙা সড়কে এমন ধূলাবালি উড়ে জমিতে পড়ে। শহরে পড়ে দোকানপাট ও বাসা বাড়িতে। শহরে মানুষের সমাগম বেশি। পথচারীদের নাকে মুখে এই ধূলা ঢুকে। পানি ছিটানো ছাড়া ধূলা নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব নয়।
হাছননগর এলাকার আমির হোসেন জানান, শহরের সড়কে ধূলার জন্য চলাফেরা করা যায় না। ভাঙা সড়ক মেরামতের নামে ফেলে রাখা হয়েছে। ইটের গুঁড়া দিয়ে গর্ত ভরাট করায় আরও বেশি পরিমাণে ধূলার জন্ম হয়েছে। প্রতিদিন একাধিকবার পানি ছিটালে হয়তো ধূলা নিয়ন্ত্রণে আসতো। তবে দ্রুত সড়কের মেরামত প্রয়োজন।
পৌর কাউন্সিলর চঞ্চল কুমার লোহ বলেন, সারা শহর জুড়ে ধূলা উড়ছে এটা ঠিক। সড়কের ধূলায় আমার নিজেরও সর্দি হয়েছে। কয়েকদিনের মধ্যে ট্রাফিক পয়েন্ট থেকে ধোপাখালি পর্যন্ত সড়কের মেরামত কাজ শুরু হবে। বেশিরভাগ ধূলার জন্ম হয়েছে সড়কের পাশে যে পাইপ লাইন টেনে নেওয়া হয়েছে। ধূলা নিয়ন্ত্রণ ও সড়ক মেরামতের সমাধান অচিরেই হচ্ছে।
ষড়যন্ত্রকারীদের দ্বারা বিএনপির প্রাণের স্পন্দন, শহিদ জিয়াকে অবমাননা করা কোনভাবেই বিএনপি ছেড়ে দেবেনা। সবাইকে এখন থেকে সচেতন থাকতে হবে। সোশ্যাল
নবগঠিত মদন মোহন কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের আনন্দ শোভাযাত্রা সোমবার অনুষ্ঠিত হয়। মিছিলটি কলেজ ক্যাম্পাস থেকে শুরু করে রিকাবীবাজার পয়েন্ট হয়ে
সিলেটের কাজিরবাজার এলাকায় ঘরোয়া হোটেলের কর্মচারী রুমন মিয়াকে হত্যার প্রতিবাদে সিলেট জেলা হোটেল শ্রমিক ইউনিয়ন রেজি নং চট্ট- ১৯৩৩ এর
গোপন তৎপরতায় অভ্যস্ত গুপ্ত সংগঠন কর্তৃক মব সৃষ্টির অপচেষ্টা, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ বিনষ্ট করা এবং সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির
বাংলাদেশ মাল্টিমিডিয়া জার্নালিস্ট এসোসিয়েশন (বিএমজেএ) সিলেট বিভাগীয় কমিটির পক্ষ থেকে তরুণ উদ্যোক্তা ও ব্যবসায়ী প্রিন্স সালাম মুকিতকে সংবর্ধনা প্রদান। সোমবার
সিলেট মহানগর ছাত্রদলের সাবেক সহ-সভাপতি মরহুম আশরাফ উদ্দিন জুয়েলের ১৮তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে বিএনপি, যুবদল, ছাত্রদলের উদ্যোগে এক মিলাদ ও দোয়া
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন বলেছেন, সরকারের ভেতরে আওয়ামী দোসররা এখনো ঘাপটি মেরে বসে আছে,
ইসলামিক ফাউন্ডেশন কর্তৃক পরিচালিত মসজিদভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনায় দায়িত্বরত শিক্ষকদের সংগঠন “মউশিক শিক্ষক কল্যাণ পরিষদ” মৌলভীবাজার জেলা কমিটি