editor
প্রকাশিত: ১:১৭ অপরাহ্ণ, অক্টোবর ১৩, ২০২০
২০ টাকা কেজির আলু এখন ৫০ থেকে ৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। খুচরার পাশাপাশি আলুর দাম বেড়েছে পাইকারী বাজারেও। তবে কয়েক ধাপে আলুর দাম বাড়ার পেছনে চার কারণ বলছেন সংশ্লিষ্টরা। ক্রেতারা বলছেন, আলুর দর বাড়ার পেছনে ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট রয়েছে।
রাজধানীর পাইকার ও খুচরা ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বর্তমানে বাজারে প্রতিকেজি খুচরায় বিক্রমপুর আলু বিক্রি হচ্ছে ৫৫ টাকা কেজিদরে আর রংপুর ও রাজশাহীর আলুর দাম চাওয়া হচ্ছে ৫৮ থেকে ৬০ টাকা কেজিদরে। ভর্তার আলুর (এক প্রকার ছোট ছোট আলু) এক কেজির দাম চাওয়া হচ্ছে ৬৫ থেকে ৭০ টাকা। আর কারওয়ানবাজার পাইকারী বাজারে (আড়তে) প্রতিকেজি বিক্রমপুর আলু (পাইকারী) বিক্রি হচ্ছে ৪৩ টাকা আর রংপুর ও রাজশাহীর আলুর বিক্রি হচ্ছে ৪৪ থেকে ৪৬ টাকা কেজিদরে।
আলুর দাম বাড়ার বিষয়ে পাইকার ব্যবসায়ীরা বলছেন, করোনা ভাইরাসের ভয়াবহতার মধ্যে ত্রাণ বিতরণে আলুর ব্যবহার উল্লেখযোগ্যহারে বেড়েছে এ কারণে আলুর মজুদ শেষ হয়ে আসছে। তাছাড়া আলুর উৎপাদন কম হওয়া, বন্যায় নতুন আলুর রোপণ কমে যাওয়ার পাশাপাশি বন্যায় ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হওয়া। এছাড়া নিত্যপণ্যের মূল্য বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আলুরও দাম বাড়ে সমান্তরালভাবে।
খুচরা ব্যবসায়ীরা বলছেন, আলু পাইকার বাজার থেকে নিজ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে নিতে চার ধাপে টাকা খরচ হয়। এর মধ্যে রয়েছে মেতি (আঞ্চলিক ভাষা, কুলি) খরচ, বোর্ডভাড়া (আলু কেনার পর বাজারে যেখানে স্তুপ করা হয়) ও চাঁদা, পরিবহন ভাড়া ও দোকান ভাড়া। এই চার কারণে প্রতিকেজিতে প্রায় পাঁচ টাকা খরচ পড়ে বলেও জানান তারা।
কারওয়ানবাজারের আড়তদার (পাইকার আলু বিক্রেতা) ও শাপলা ট্রেডার্সের মালিক আলমগীর হোসেন বলেন, এবছর হঠাৎ আলুর দাম বাড়ার পেছনে বেশ কয়েকটি কারণ রয়েছে। এর মধ্যে অন্যতম কারণ হলো করোনার ভয়াবহ সময়ে ত্রাণ বিতরণে ব্যাপকহারে আলুর ব্যবহার হয়েছে। এতে আলুর আড়তসহ স্থানীয় বাজারে আলুর সরবরাহ কমে যায় এতে দাম বাড়তে থাকে। এছাড়া আরও কয়েকটি কারণ রয়েছে আলুর দাম বাড়ার পেছনে। এর মধ্যে রয়েছে জমিতে আলুর উৎপাদন কম হওয়া, চলমান বন্যায় নতুন আলুর ক্ষেত ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া, অন্যান্য সবজির দাম বাড়ার সঙ্গেও আলুর দাম বাড়ার কারণ জড়িত আছে। তবে এখন স্থানীয় পর্যায়ে আলু খুব বেশি নেই, আলুর যোগান কমে আসায় দাম বাড়ছে। বাজারে নতুন আলু উঠলে দাম কমবে।
সিলেটের সময় :: দীর্ঘ দুই মাস সৌদি আরব সফর শেষে সিলেট সদর উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ২নং হাটখোলা ইউনিয়নের সম্ভাব্য
বিএনপির চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা খন্দকার আব্দুল মুক্তাদির বলেছেন, মরহুম একেএম তারেক কালাম একজন জনদরদী রাজনীতিবিদ, মানবকল্যাণে তিনি আজীবন কাজ করেছেন। তিনি
গোয়াইনঘাট প্রতিনিধি :: সিলেট জেলা বিএনপির সাবেক সহসভাপতি, গোয়াইনঘাট উপজেলা পরিষদের দুই বারের সফল চেয়ারম্যান আব্দুল হাকিম চৌধুরীর সাথে মত
সিলেটের ব্যবসায়ীদের দুঃখ দুর্দশার কথা শুনলেন মহানগর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ও সিসিকের সাবেক প্রথম প্যানেল মেয়র রেজাউল হাসান কয়েস লোদী।
সিলেট মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এমদাদ হোসেন চৌধুরী বলেছেন, জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির সবসময় নির্যাতিত মানুষের পাশে থেকে কাজ করে যাচ্ছে।
সিলেটের বিভাগীয় কমিশনার খান মোঃ রেজা-উন-নবী ও জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ শের মাহবুব মুরাদ এর সাথে গ্রীন ডিসএ্যাবল্ড ফাউন্ডেশন (জিডিএফ) এর
বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক, সিলেট জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি, ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক, সাবেক এমপি জননেতা এম ইলিয়াস আলীর সন্ধান কামনা
অনলাইন ডেস্ক দীর্ঘদিন ধরে গণতান্ত্রিক আন্দোলনের ক্ষেত্রে বিএনপির বিশাল ভূমিকা রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি ড. আলী