editor
প্রকাশিত: ৮:২১ পূর্বাহ্ণ, সেপ্টেম্বর ২৯, ২০২০
অনলাইন ডেস্ক:-
বলিউড তারকা স্ত্রী দীপিকা পাড়ুকোনকে নিয়ে রীতিমতো দুশ্চিন্তায় ছিলেন রণবীর সিং। কারণ, অল্পতেই ভেঙে পড়েন দীপিকা। পর্দায় শক্তিশালী চরিত্রে অভিনয় করলেও বাস্তব জীবনে ভীষণ নরম স্বভাবের মানুষ দীপিকা। মাদককাণ্ডে জড়িত থাকার খবরে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ ব্যুরোর (এনসিবি) সমন পাওয়ার পর থেকেই তাঁকে নিয়ে উদ্বিগ্ন রণবীর। ভাবছিলেন, এনসিবির কর্মকর্তাদের জিজ্ঞাসাবাদে না অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। বারবার কান্নায় ভেঙে পড়ছিলেন দীপিকা। এই আশঙ্কাই করছিলেন রণবীর।
দীপিকা বকা খেয়েছেন এনসিবির কর্মকর্তাদের কাছে। তাঁরা বলেছেন, ‘এটা অভিনয়, সিমপ্যাথি বা ইমোশনাল কার্ড খেলার জায়গা নয়।’ সাড়ে পাঁচ ঘণ্টা ধরে দীপিকাকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন তাঁরা। এনসিবির তদন্তকারী দলের জিজ্ঞাসাবাদের মুখে তিনবার কান্নায় ভেঙে পড়েন দীপিকা। তবে তাঁর চোখের পানি এতটুকু মন গলাতে পারেনি এনসিবির কর্মকর্তাদের। বরং তাঁরা দীপিকার এই আচরণে বিরক্ত হয়েছেন। কান্নাকাটির বদলে হাত জোড় করে সত্য স্বীকারের অনুরোধ করেছেন।
দীপিকার মুঠোফোন জব্দ করা হয়েছে। যদিও সেখানকার সব তথ্যই মুছে ফেলেছেন অভিনেত্রী। তবে সেসবও পুনরুদ্ধারের চেষ্টা চলছে। গভীরভাবে খতিয়ে দেখা হচ্ছে, এই বলিউড তারকার সঙ্গে কোনো মাদক সরবরাহকারীর যোগাযোগ আছে কি না। তদন্ত চলাকালে আবারও ডাক পড়তে পারে দীপিকার। কেননা, দীপিকাই মাদকসংক্রান্ত হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপের অ্যাডমিন ছিলে
ন।দুই দফা জেরা করা হয় দীপিকাকে। প্রথমে একা, পরে দীপিকার ম্যানেজার কারিশমা প্রকাশের মুখোমুখি বসিয়ে। এই দ্বিতীয় দফায় দীপিকা হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাটের কথা স্বীকার করেন। স্বীকার করেন, ওই হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে ‘এন’, ‘জে’, ‘এস’, ‘ডি’, ‘আর’, ‘কে’র মধ্যে মাদক পরিবহন নিয়ে কথাবার্তা হয়েছে। আর এই ‘ডি’ অক্ষরের পেছনে দীপিকারই নাম প্রকাশ করা হয়েছে। আর ‘কে’-এর নাম কারিশমা। ওই চ্যাটে দীপিকা কারিশমাকে লিখেছিলেন, ‘মাল হ্যায় ক্যায়া?’ (মাল আছে?) দীপিকা জেরায় জানিয়েছেন, তিনি যে ‘মাল’ চেয়েছিলেন, তা মাদক নয়। তাঁর দাবি, তিনি জীবনেও মাদক নেননি। অন্যদিকে দীপিকার ম্যানেজার জানিয়েছেন, তিনি অন্তত ছয়বার দীপিকাকে মাদক সরবরাহ করেছেন।মাদককাণ্ডে জড়িত সন্দেহে নাম এসেছে বলিউডের বেশ কজন তারকার। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন শ্রদ্ধা কাপুর, সারা আলী খান, রাকুল প্রীত প্রমুখ। তদন্তের স্বার্থে তাঁদের মুঠোফোনও জব্দ করেছে এনসিবি। যদিও সবারই দাবি, জীবনে কোনোদিনও মাদক নেননি তাঁরা।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির কেন্দ্রীয় সংসদের সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মিফতাহ সিদ্দিকী বলেছেন, দেশের সকল মতের ও পথের দেশপ্রেমিক ছাত্র-জনতার ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের
রাস্ট্র কাঠামোর বিভিন্ন জায়গায় বসে ষড়যন্ত্র করছে পতিত স্বৈরাচারের দোসররা বলে মন্তব্য করেছেন সিলেট মহানগর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ও সিসিকের
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও সিলেট মহানগর আমীর মুহাম্মদ ফখরুল ইসলাম বলেছেন, অতীতে যারাই ক্ষমতায় গিয়েছে তারা কেবল
সিলেট লায়ন্স ফাউন্ডেশন (এসএলএফ) এর উদ্যোগে ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। গত বুধবার সিলেট নগরীর নাইওরপুলস্থ একটি অভিজাত হোটেলের
গাজায় ইসরায়েলের অব্যাহত নারকীয় হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তারা বলেছেন, গাজার মুসলমানদের গনহত্যায় ইসরায়েলের পাশাপাশি মুসলিম শাসকরা দায়ী। এদের নেফাকি
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরাইলের বর্বর গণহত্যা ও ভারতের মুসলিম নিপীড়নের প্রতিবাদে ছাত্র জমিয়ত বাংলাদেশ সিলেট মহানগর শাখার উদ্যোগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান, কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এসএম জিলানী, সাধারণ সম্পাদক রাজিব আহসান, সিলেট মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতাকে স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক করায় সিলেটে তোলপাড় শুরু হয়েছে। ক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে বিএনপি অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের তৃণমূল