editor
প্রকাশিত: ৭:০৩ পূর্বাহ্ণ, সেপ্টেম্বর ২৭, ২০২০
নিজস্ব প্রতিনিধি:
এমসি কলেজ ছাত্রাবাসে স্বামীকে বেঁধে স্ত্রীকে গণধর্ষনের ঘটনায় অন্যতম আসামী ছাত্রলীগ ক্যাডার এম. সাইফুর রহমানের পর পুলিশের হাতে ধরা পড়েছে একই মামলার আসামী ধর্ষক অর্জুন লস্কর। রবিবার ভোর ৬টার দিকে হবিগঞ্জ জেলার মাধবপুর উপজেলার মনতলা নামক এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করে সিলেট জেলা গোয়েন্দা পুলিশ।
এর আগে রবিবার সকালে ছাতক খেয়াঘাট এলাকা থেকে ছাতক থানা পুলিশ গ্রেফতার করে মামলার প্রধান আসামী সাইফুর রহমানকে। সাইফুরের বাড়ি বালাগঞ্জ ও অর্জুনের বাড়ি জকিগঞ্জে।
সূত্র জানায়, ধর্ষনের ঘটনার পর অর্জুন পালিয়ে যায় হবিগঞ্জের মাধবপুর। সেখানে মনতলা এলাকায় তার এক আত্মীয়ের বাড়িতে অবস্থা নিয়েছিল সে। তথ্য প্রযুক্তির মাধ্যমে অর্জুনের অবস্থান সনাক্ত করে রবিবার সকালে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ।
শুক্রবার রাতে এমসি কলেজ ক্যাম্পাস থেকে নববিবাহিত এক দম্পতিকে তুলে নেয় ছাত্রলীগ ক্যাডার এম. সাইফুর রহমান, শাহ মাহবুবুর রহমান রণিসহ কয়েকজন। পার্শ্ববর্তী ছাত্রাবাসে নিয়ে স্বামীকে বেঁধে স্ত্রীকে গণধর্ষণ করে তারা। পরে পুলিশ গিয়ে স্বামী-স্ত্রীকে উদ্ধার করে। গুরুতর আহতাবস্থায় স্ত্রীকে ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওসিসিতে ভর্তি করা হয়।
এ ঘটনায় ধর্ষিতার স্বামী বাদি হয়ে ছাত্রলীগের ৬ ক্যাডারের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত আরও ৩ জনকে আসামী করে সিলেট মহানগরীর শাহপরাণ থানায় মামলা দায়ের করেন। এছাড়া ঘটনার পর অভিযান চালিয়ে এমসি কলেজ ছাত্রাবাসের সাইফুর রহমানের রুম থেকে একটি আগ্নেয়াস্ত্রসহ ধারালো ও দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় থানায় অস্ত্র আইনেও একটি মামলা হয়।
গণধর্ষনের ঘটনার পর আইনশৃঙ্খলাবাহিনীর সদস্যরা আসামী ধরতে মাঠে নামলেও তারা ছিল অধরা। শেষ পর্যন্ত সুনামগঞ্জের ছাতক থেকে ধরা পড়ে মামলার প্রধান আসামী সাইফুর রহমান।
মামলার অন্য আসামীরা হলো- শাহ মাহবুবুর রহমান রনি, তারেক আহমদ, অর্জুন লঙ্কর, রবিউল ইসলাম ও মাহফুজুর রহমান। এরা সবাই ছাত্রলীগের রাজনীতির সাথে জড়িত।
সিলেটের সময় :: দীর্ঘ দুই মাস সৌদি আরব সফর শেষে সিলেট সদর উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ২নং হাটখোলা ইউনিয়নের সম্ভাব্য
বিএনপির চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা খন্দকার আব্দুল মুক্তাদির বলেছেন, মরহুম একেএম তারেক কালাম একজন জনদরদী রাজনীতিবিদ, মানবকল্যাণে তিনি আজীবন কাজ করেছেন। তিনি
গোয়াইনঘাট প্রতিনিধি :: সিলেট জেলা বিএনপির সাবেক সহসভাপতি, গোয়াইনঘাট উপজেলা পরিষদের দুই বারের সফল চেয়ারম্যান আব্দুল হাকিম চৌধুরীর সাথে মত
সিলেটের ব্যবসায়ীদের দুঃখ দুর্দশার কথা শুনলেন মহানগর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ও সিসিকের সাবেক প্রথম প্যানেল মেয়র রেজাউল হাসান কয়েস লোদী।
সিলেট মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এমদাদ হোসেন চৌধুরী বলেছেন, জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির সবসময় নির্যাতিত মানুষের পাশে থেকে কাজ করে যাচ্ছে।
সিলেটের বিভাগীয় কমিশনার খান মোঃ রেজা-উন-নবী ও জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ শের মাহবুব মুরাদ এর সাথে গ্রীন ডিসএ্যাবল্ড ফাউন্ডেশন (জিডিএফ) এর
বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক, সিলেট জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি, ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক, সাবেক এমপি জননেতা এম ইলিয়াস আলীর সন্ধান কামনা
অনলাইন ডেস্ক দীর্ঘদিন ধরে গণতান্ত্রিক আন্দোলনের ক্ষেত্রে বিএনপির বিশাল ভূমিকা রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি ড. আলী