editor
প্রকাশিত: ১:৫৯ অপরাহ্ণ, নভেম্বর ৫, ২০২০
তাহমিনা আক্তার
আদালতের নির্দেশের পরেও ফুটপাত ছাড়ছেন না হকার্সরা। বরং নির্দেশনা অমান্য করেই ফুটপাত দখল করে চলছে জমজমাট ব্যবসা। আগের চেয়েও বেপরোয়া, আরও বড় পরিসরে চলছে ফুটপাত দখল। পুরো সিলেট নগরী মিলিয়ে ফুটপাত আছে অন্তত দুইশত কিলোমিটার। এ ফুটপাতে নগরবাসী চলাচল করার কথা থাকলেও তাদের সেই সুযোগ কোথায় নেই! ফুটপাতের সিংহভাগই দখল করে রেখেছে হকার্সরা। সিলেট সিটি করপোরেশন (সিসিক) ফুটপাত দখলমুক্ত করতে প্রায়ই হকার্সদের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করেন। অভিযানে হকার্সদের ফুটপাত থেকে উচ্ছেদ করা হয়। কিন্তু কিছু সময় পর হকার্সরা ফের ফুটপাত দখল করে বসেন। হকার্সদের এই দৌরাত্মের কারণে নগরবাসীকে পোহাতে হচ্ছে ভোগান্তি। অপরিচ্ছন্ন হচ্ছে নগরী।
নগরীর প্রাণকেন্দ্র বলা হয় জিন্দাবাজারকে। সিলেটে আসা দেশ-বিদেশি পর্যটকদের আনাগোনা থাকে জিন্দাবাজারে। কিন্তু এ এলাকায় হকার্সদের কারণে ফুটপাতে পা ফেলাই দায়। শুধু জিন্দাবাজারই নয়, নগরীর গুরুত্বপূর্ণ বন্দরবাজার, সিটি পয়েন্ট, কোর্ট পয়েন্ট, সোবহানীঘাট, চৌহাট্টা, আম্বরখানা, লামাবাজার, মেডিকেল রোড, রিকাবীবাজার, সুবিদবাজারসহ সর্বত্র হকার্সদের দৌরাত্ম। কাপড়চোপড়, ফলমূল, পাইরেটেড সিডি, খেলনা, জুতা, সবজিসহ হরেক পণ্য নিয়ে এসব এলাকার ফুটপাত দখল করে রেখেছে হকার্সরা।
এদিকে নগরীর সকল ফুটপাত এখন হকার্সদের দখলে। একদিকে উচ্ছেদ অভিযান শুরু হলে অন্যদিকে ফের দখল হয়ে যায় নগরীর ফুটপাত। এমনকি উচ্ছেদ অভিযানের বিরুদ্ধে প্রতিবাদমুখর হয়ে ওঠেন দখলদার হকার্সরা। এমন বাস্তবতায় নগরীর ফুটপাত হকার্সমুক্ত রাখতে সবার পরামর্শ ও সহযোগিতা চাইলেন সিটি কর্পোরেশনের মেয়র মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী। গত মঙ্গলবার সন্ধ্যায় দি সিলেট চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি’র কনফারেন্স হলে রুমে চেম্বার নেতৃবৃন্দ ও নগরীর বিভিন্ন ব্যবসায়ী সংগঠনের নেতৃবৃন্দের সাথে মতবিনিময়কালে মেয়র আরিফ এমন সহযোগিতা চান।
চেম্বারের সভাপতি আবু তাহের মো. শোয়েবের সভাপতিত্বে সভায় শহরের ফুটপাত হকার্সমুক্ত রাখতে করণীয় সম্পর্কে আলোচনায় সিটি মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী বলেন, শহরকে পরিচ্ছন্ন, আধুনিক ও একটি পরিকল্পিত নগর হিসেবে গড়ে তুলতে প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। সিলেটের সার্বিক উন্নয়নে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রীগণের সাথে আলাপ হয়েছে এবং তাদেরকে সম্প্রতি সিলেট সফরের আহবান জানিয়েছি। বিশেষ করে শহরের রাস্তা ও ফুটপাত দখলমুক্ত রাখতে আমরা যথাসাধ্য প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। কিন্তু সচেতনতা ও সকল মহলের সহযোগিতার অভাবে সফল হতে পারছি না। তিনি বলেন, আমরা যখন রাস্তায় অভিযান করি তখন হকার্সরা চলে যায়, কিন্তু আমরা সরে যাওয়ার পরপরই তারা আবার স্বস্থানে ফিরে আসে। এ পরিস্থিতি থেকে উত্তরণে পুলিশ প্রশাসনকে সহায়ক ভূমিকা পালন করতে হবে।
তিনি উল্লেখ করেন, কোর্ট পয়েন্ট ও জিন্দাবাজার এলাকায় সবসময়ই হকার্সদের ফুটপাত দখল করে ব্যবসা করতে দেখা যায়। কিন্তু পাশেই রয়েছে বন্দরবাজার পুলিশ ফাঁড়ি। পুলিশ প্রশাসন চাইলে হকার্সদের ফুটপাত থেকে উচ্ছেদ করা সম্ভব। তিনি বলেন, হকার্সদের সাথে আলোচনাক্রমে আমরা একটি নির্দিষ্ট স্থানে নির্দিষ্ট সময়ে তাদের বসার সুযোগ করে দিতে প্রস্তুত রয়েছি। কিন্তু তারা দিন দিন যেভাবে বেপরোয়া হয়ে উঠছে এবং আমাদের তৎপরতার বিরুদ্ধে মিছিল, মানববন্ধন করছে তাতে আগামীতে এসব হকার্সদের নিয়ন্ত্রণ করা কষ্টসাধ্য হয়ে পড়বে।
তাই তিনি এ ব্যাপারে ব্যবসায়ী, পুলিশ প্রশাসন, স্থানীয় রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ ও সাংবাদিকবৃন্দ সহ সকলের পরামর্শ ও সহযোগিতা কামনা করেন। সভায় ব্যবসায়ীগণ ফুটপাত দখলকারী হকার্সদের বিরুদ্ধে মেয়র আরিফকে ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, আমরা সিটি কর্পোরেশন থেকে ট্রেড লাইসেন্স গ্রহণ করে সরকারের ভ্যাট, ট্যাক্স দিয়ে ব্যবসা-বাণিজ্য পরিচালনা করি। কিন্তু হকারদের দৌরাত্মে লাইসেন্সধারী ব্যবসায়ীরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। পাশাপাশি ফুটপাত ও রাস্তা দখল করে রাখায় সাধারণ পথচারী ও নগরবাসীরাও অসুবিধার সম্মুখীন হচ্ছেন।
সভায় ব্যবসায়ীরা বলেন, চেম্বারের নেতৃত্বে ইতোপূর্বে আমরা অনেকবার হকার্সদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হয়েছি, বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করেছি। কিন্তু বিষয়টির স্থায়ী কোন সমাধান এখনও হয়নি। তারা বলেন, হকার্সদের দৌরাত্মের নেপথ্যে কারা রয়েছে সেসব ব্যক্তিদেরকে আমরা চিহ্নিত করে তাদের বিরুদ্ধে সকলকে সোচ্চার হতে হবে। ব্যবসায়ীগণ ফুটপাত দখলমুক্তকরণে সিটি মেয়র আরিফুল হক চৌধুরীর উদ্যোগের বিরুদ্ধে সম্প্রতি হকার্সদের মিছিলের ব্যাপারে ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, আমরা মেয়র মহোদয়ের ডাকে যেকোন সময় সাড়া দিতে প্রস্তুত। প্রয়োজনে হকার্সদের বিরুদ্ধে ব্যবসায়ীরা ঐক্যবদ্ধ হয়ে মাঠে নামবেন। ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দ হকার্সদের প্রশ্রয় দাতা, অসাধু ও স্বার্থন্বেষী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থানে যাওয়ার আহবান জানান। হকার্সদের পুনর্বাসনের লক্ষ্যে শুক্রবারে হলিডে মার্কেট চালু করা যেতে পারে বলে বক্তাগণ মত প্রকাশ করেন।
সভায় মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক জাকির হোসেন বলেন, বর্তমান প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা সর্বক্ষেত্রে সুশাসন প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছেন। ঘুষখোর এবং দুর্নীতিবাজরা যে দলেরই হোক না কোন তারা সমাজের শত্রু, জাতির শত্রু। তাদের বিরুদ্ধে সকলকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। তিনি বলেন, হকার্সদেরকে দুয়েকদিনে উচ্ছেদ করা সম্ভব নয়। এজন্য আমাদেরকে সঠিক পরিকল্পনা নিয়ে এগিয়ে যেতে হবে। শহরের কোলাহলমুক্ত কিছু রাস্তায় তাদেরকে পুনর্বাসন করা যেতে পারে এবং আমরা সেখানে তাদের কাছ থেকে পণ্য সামগ্রী কিনতে পারি। তিনি বলেন, সিলেট-১ আসনের সংসদ সদস্য পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ. কে. আব্দুল মোমেন সিলেটের জনসাধারণের যেকোন সমস্যা সমাধানে অত্যন্ত আন্তরিক। আজকের সভায় আলোচিত ফুটপাত দখলমুক্তকরণের বিষয় নিয়ে তিনি পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সাথে আলোচনার আশ্বাস প্রদান করেন। এছাড়াও তিনি স্থানীয়ভাবে বিষয়টি নিয়ে সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশ এর নবনিযুক্ত পুলিশ কমিশনারের সাথেও আলোচনা করবেন বলে জানান।
সিলেট জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি এডভোকেট এ. টি. এম. ফয়েজ বলেন, ফুটপাত দখলমুক্তকরণে মেয়র মহোদয়ের উদ্যোগ অত্যন্ত প্রশংসনীয়। লাইসেন্সধারী ব্যবসায়ীদের আর্থিক দিক বিবেচনায় এসব হকার্সদের যত্রতত্র বসতে দেওয়া উচিত নয়। এক্ষেত্রে তিনি তাদের অস্থায়ী দোকানগুলোর অবৈধ বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ করার প্রস্তাব জানান। তিনি এসব অবৈধ হকারদের বিরুদ্ধে ইতোপূর্বে মাননীয় আদালতে দায়েরকৃত মামলার ফলোআপ নিবেন বলে জানান। এছাড়াও তিনি এ ব্যাপারে ব্যবসায়ীদের যেকোন আইনী সহায়তার আশ্বাস প্রদান করেন।
সভাপতির বক্তব্যে সিলেট চেম্বারের সভাপতি আবু তাহের মো. শোয়েব বলেন, ব্যবসায়ীদের সকল ধরণের দাবী-দাওয়া সিলেট চেম্বারের অতীতের মত ভবিষ্যতেও ব্যবসায়ীদের পাশে থাকবে। তিনি ফুটপাত হকার্সমুক্তকরণে উদ্যোগ গ্রহণের জন্য সিলেট সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আরিফুল হক চৌধুরীকে ধন্যবাদ জানান।
তিনি এ বিষয়ে নবনিযুক্ত পুলিশ কমিশনারের সাথে আলোচনার জন্য সিলেট চেম্বার, মেট্রোপলিটন চেম্বার, বিভিন্ন ব্যবসায়ী ও পেশাজীবী সংগঠনের নেতৃবৃন্দকে নিয়ে একটি কমিটি গঠনের প্রস্তাব করলে উপস্থিত সকলেই এ ব্যাপারে একমত পোষণ করেন। চেম্বার সভাপতি ফুটপাত দখলমুক্ত করণে সিলেট চেম্বারের পক্ষ থেকে সার্বিক সহযোগিতার আশ্বাস প্রদান করেন। সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ও উপস্থিত ছিলেন- সিলেট চেম্বারের সহ সভাপতি তাহমিন আহমদ, পরিচালক মো. মামুন কিবরিয়া সুমন, পিন্টু চক্রবর্তী, ফালাহ উদ্দিন আলী আহমদ, মো. আব্দুর রহমান (জামিল), হুমায়ুন আহমেদ, আলীমুল এহছান চৌধুরী, মো. আমিনুজ্জামান জোয়াহির, খন্দকার ইসরার আহমদ রকী, ফখর উস সালেহীন নাহিয়ান, সিলেট জেলা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট মো. ফজলুল হক সেলিম, সিলেট প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রশিদ মো. রেনু, সাবেক সভাপতি আহমেদ নূর ও ইকরামুল কবির, জেলা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক শাহ্ দিদার আলম নোবেল, মেট্রোপলিটন চেম্বারের সাবেক সিনিয়র সহ সভাপতি আব্দুল জব্বার জলিল বিভিন্ন মার্কেট এবং ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক ও অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।
আপরদিকে গত মঙ্গলবার রাতে সিলেট মহানগর সবর্দলীয় হকার্স ঐক্য পরিষদের নতুন কমিটির পরিচিতি ও আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে সিটি মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী বলেন, হকার নেতা সেজে যারা চাঁদাবাজি করছে ৭ দিনের মধ্যে এসব চাঁদাবাজি বন্ধ করা হবে। আমি ইতোমধ্যে বন্দরবাজার, লামাবাজার, আম্বরখানাসহ সকল পুলিশ ফাঁড়িকে এ বিষয়ে অবগত করেছি। যেখানে চাঁদাবাজি হবে সেখানেই তারা ব্যবস্থা গ্রহন করবেন। পরিষদের সভাপতি মো. আব্দুল আহাদের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মো. ছালেক মিয়ার পরিচালনায় সভায় উপস্থিত ছিলেন হকার্স নেতৃবৃন্দ।
এদিকে হকার্সদের পুনর্বাসনের দাবী ও রাতের অন্ধকারে নিয়ে যাওয়া হকার্সদের মালামাল ফেরত এবং হকার্সদের মারধরের প্রতিবাদে সিলেট মহানগর হকার্স ঐক্য কল্যাণ পরিষদের উদ্যোগে মানববন্ধন গত মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত হয়েছে। মহানগর ঐক্য কল্যাণ পরিষদের সভাপতি রকিব আলীর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক খোকন ইসলাম এবং সহ সভাপতি রুহুল আমিন রুবেলের যৌথ পরিচালনায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন মহানগর হকার্স ঐক্য কল্যাণ পরিষদের উপদেষ্টা আউয়াল হোসেন। এর আগে গত সোমবার একই দাবীতে মহানগর হকার্স ঐক্য কল্যাণ পরিষদের উদ্যোগে এক বিক্ষোভ মিছিল বের করে।
প্রতিবাদ সভা গুলোতে হাকার্স নেতৃবৃন্দ বলেন, আমরা খেটে খাওয়া মানুষ। প্রতিদিনের রোজগার দিয়ে আমাদের সংসার চলে। সিটি কর্পোরেশনের নির্দেশনা অনুযায়ী ৫ পরে ব্যবসা করার কথা থাকলেও আমরা সন্ধার পর ব্যবসায় বসি। এরপরও রাতের অন্ধকারে সিটি মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী আমাদের হকার্সদের বিনা অপরাধে মারধর ও মালামাল নিয়ে যান, যা খুবই দুঃখজনক। যদি দ্রুত আমাদের পুনর্বাসন ও মালামাল ফেরত না দেওয়া হয় আগামীকাল থেকে মানববন্ধন সহ বিভিন্ন কর্মসূচী অব্যাহত থাকবে।
2 সারা দেশে স্বৈরাচারী ফ্যাসিস্ট আওয়ামী শেখ হাসিনা ও তার দলের নেতাকর্মী সন্ত্রাসী বাহিনীর দ্বারা নৈরাজ্যের প্রতিবাদে সিলেটে অবস্থান কর্মসূচী
7 আইসিবি ইসলামিক ব্যাংক লিমিটেড-এর সিলেট শাখার উদ্যোগে ‘রেমিটেন্স যোদ্ধা ও ব্যবসায়ী সমাবেশ ২০২৫’ অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর ২০২৫)
5 ফ্রান্স স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক গোলাম আজমের দেশে প্রত্যাবর্তন উপলক্ষ্যে সংবর্ধনা প্রদান করেছেন সিলেট স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতৃবৃন্দ। 7 বৃহস্পতিবার (১৩
7 সিলেট জেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি আলতাফ হোসেন সুমনের বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের
2 বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করায় দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ দলের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে বৃহস্পতিবার (১৩
7 বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান দেশনায়ক তারেক রহমানের রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা দেশের সকল মানুষের হাতে পৌছে দিতে সিলেট মহানগরীর
4 প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের অধিনস্থ এনজিও বিষয়ক ব্যুরোর নিবন্ধন পেলো সমাজসেবামূলক সেচ্ছাসেবী সংস্থা নকশী বাংলা ফাউন্ডেশন। বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর ২০২৫
7 সিলেট শহরের জিন্দাবাজারস্থ শ্রী শ্রী রাধা মাধব জিউ মন্দিরের (রাধা গোবিন্দ জিউর আখড়া) পবিত্র দেবোত্তর সম্পত্তি অবৈধভাবে দখলদার জীতেন