editor

প্রকাশিত: ৫:৫৬ অপরাহ্ণ, সেপ্টেম্বর ৮, ২০২০

খাদিমনগরে ব্লাড জাকুর যত কু-কর্ম

খাদিমনগরে ব্লাড জাকুর যত কু-কর্ম

বিশেষ প্রতিবেদক
জাকির আহমদ নানান উপায়ে মাদকসেবীদের কাছ থেকে রক্তসংগ্রহ করে উচ্চমূল্যে বিক্রির অভিযোগ আছে তার বিরুদ্ধে। ব্লাড ব্যাংকে রক্ত বিনিময় করার কথা থাকলেও তিনি রীতিমতো রক্ত বিক্রির বাণিজ্য করে আসছেন দীর্ঘদিন ধরে। বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ও প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি ছাড়াই ব্লাড ব্যাংক পরিচালনা, যেনতেনভাবে রক্ত সংগ্রহ, রক্তবিনিময়ে উচ্চমূল্যের পাশাপাশি ব্লাড ব্যাংকের নামে রক্তব্যবসা এবং আত্মীয়স্বজনের মাধ্যমে মাদক বাণিজ্যের অভিযোগ এনে তার বিরুদ্ধে প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাছে চিঠি দিয়েছে জাকির আহমদের বাড়ি সিলেটের এয়ারপোর্ট রোডের বড়শালা এলাকার বাসিন্দারা।
জানা যায় ভারতের করিমগঞ্জ থেকে পিতা আব্দুল হাফিজ সিলেটে বড়শলা গ্রামে আশ্রয় নেন। এলাকাবাসীর সহযোগিতায় সিলেট বন বিদ্যালয়ে সামান্য বেতনে বন প্রহরির চাকুরী করেন। কিছুদিন পর আব্দুল হাফিজ কে চাকুরী থেকে বরখাস্ত করা হয়। আব্দুল হাফিজ ২য় বিবাহ করেন। দুই পরিবারের ছেলে মেয়ে সহ ১১জনের সংসার নিয়ে দারিদ্রতা, অভাব অনটনে এলাকায় মানুষের বাসা বাড়িতে কাজ শুরু করেন। পরিবারকে সহযােগীতা করতে আব্দুল হাফিজের বড় ছেলে সাদেক আহমদ কাজীর বাজারে গরু দালালি শুরু করে। একই ভাবে জাকির আহমদ জাকু তার আপন মামা সওদাগর ড্রাইভারের সাথে সালুটিকর লাইনে বাসে হেলপারি কাজ শুরু করে। জাকুর হেলপারি কাজের টাকা বড় ভাই সাদেকের গরু দালালির টাকা ও পিতার দৈনিক রুজগারে কাজের টাকায় কোন রকমের সংসার চলিতে থাকে। এর পর আব্দুল হাফিজ অনেক সাধনার পর বন বিদ্যালয়ে কেরানি চাকুরী প্রাপ্ত হন। আব্দুল হাফিজের ছেলেদের মধ্যে জাকির আহমদ ২০০০ সালের দিকে স্বল্প বেতনে জামায়াত পরিচালিত সিলেট নগরীর চৌহাট্টাস্থ লাইসেন্স বিহীন ক্রিসেন্ট ব্লাড ব্যংকে’ চাকরি নেন। ৮ কি.মি রাস্তা প্রতিদিন বাই সাইকেল চালিয়ে যাতায়াত করত। পরবর্তি সময়ে জামায়াত-শিবিরের আস্তাভাজন হওয়ার সুবাদে তিনি মালিক হয়ে যান ওই ক্রিসেন্ট ব্লাড নামীয় রক্ত ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের।
বড়শলা গ্রামের জিয়া উদ্দিন চৌধুরী সাহেবের পরিবার একটি ঐতিহ্যবাহি চৌধুরী পরিবার। সুচতুর জাকির জিয়া উদ্দিন চৌধুরীর পরিবারের সাথে কথিত আত্মীয়র পরিচয় দিয়ে নিজের নামের সাথে চৌধুরীর নাম ব্যবহার শুরু করে। এরপর থেকে অবৈধ ব্লাড ব্যবসার মধ্য তিনি তিনি পেয়ে যান আলাদিনের চেরাগ। একে একে মালিক হয়েছেন মধুশহীদ কাজলশাহ এলাকায় ক্রিসেন্ট মেডিকেল সার্ভিসেস, স্টেডিয়াম মার্কেটে ক্রিসেন্ট ডেন্টাল কেয়ার, দরগাহ মহল্লায় হোটেল ক্রিসেন্ট গার্ডেন, এয়ারপোর্ট রোডের মংলিবাগে বিনিময় হাউজিং, এয়ারপোর্টে নয়াবাজারে মেসার্স ইসফাক আহমদ প্রভৃতি। এছাড়াও রয়েছে (ঢাকা মেট্রো ঘ ১৮-০৯২৯, ঢাকা মেট্রো ঘ ১৫-১৯৪৪ ও সিলেট খ ১১-০৩০০) বিলাসবহুল গাড়ি।
অভিযোগের সূত্র ধরে জানা যায়, রক্তব্যবসার মাধ্যমে রাতারাতি আঙুল ফুলে কলাগাছ হয়ে প্রতিষ্ঠানের মালিক জাকির আহমদ। এয়ারপোর্ট রোডের মংলিবাগে বিনিময় হাউজিং, এয়ারপোর্টের রোডের বড়শালায় মেসার্স ইসফাক আহমদ নামের প্রতিষ্ঠানের। বড়শালায় এই প্রতিষ্ঠানে আত্মীয়স্বজনের মাধ্যমে মাদক ব্যবসার অভিযোগও আছে তার বিরুদ্ধে।
অবৈধ রক্ত সংগ্রহ ও বিক্রির অভিযোগে কয়েক বছর আগে অভিযান চালিয়ে ক্রিসেন্ট ব্লাড ব্যাংক বন্ধ করে দেয় র‌্যাব। তবে কয়েকদিন বন্ধ থাকার পর ফের তা চালু করা হয়।
বড়শলা এলাকাবাসীর পক্ষে দেওয়া অভিযোগে জানা যায়, খাদিম নগর ইউনিয়নের অন্তর্গত বড়শলা একটি প্রাচীন ও ঐতিহ্যবাহি গ্রাম। এখানে রয়েছে সিলেট ক্যাডেট কলেজ, সিলেট বন বিদ্যালয়, পর্যটন মোটেল, ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর সহ বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা। ব্লাড জাকুর পরিবার বড়শলা গ্রামের বসতি স্থাপনের পর থেকে পুরো গ্রাম অশান্ত হয়ে উঠে। তার মত বহিরাগত কিছু সন্ত্রাসী লোক নিয়ে একটি নিজস্ব বাহিনী গঠন করে এই সন্ত্রাসী বাহিনী বর্তমানে জাকুবাহিনী হিসেবে পরিচিত। গ্রামের পাঞ্চায়েত কমিটি, মসজিদ কমিটি, মানুষের চলাফেরা জীবিক নির্বাহ, ব্যবসা বানিজ্য সহ সব কিছু নিয়ন্ত্রন করতে চায় জাকু ও তার বাহিনী। কেহ তার কথা না শুনলে নেমে আসে অত্যাচার, মিথ্যা মামলা দিয়ে নিরীহ মানুষকে হয়রানী করা জাকু বাহিনীর নিত্য দিনের কাজ। অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক ভাবে গুরুত্বপূর্ণ এলাকা হওয়ার সুবাদে এলাকাটি নিয়ন্ত্রন নেওয়ার জন্য জাকির আহমদ জাকু একটি সঙ্গবদ্ধ । অপরাধী চক্র দীর্ঘদিন যাবৎ কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। জাকির আহমদ জাকু দীর্ঘদিন থেকে অবৈধ ব্লাড ব্যবসা ও মাদক ব্যবসা করে
নিম্নবিত্ত পরিবারের সন্তান জাকির আহমদ দেশে বিদেশে নামে বেনামে শত শত কোটি টাকার মালিক। এছাড়াও নীতিমালা অনুযায়ী রক্তরোগ বিশেষজ্ঞ, প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ডাক্তার, প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত নার্স, রক্তসংরক্ষণের জন্য প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি নেই এই ব্লাড ব্যাংকে। ফলে মানহীন রক্ত সরবরাহ করে জনস্বাস্থ্য হুমকির সম্মুখিন করে তোলা হচ্ছে। সেইসঙ্গে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের কর ও লাইসেন্স ফাঁকি দিয়ে সরকারের লাখ লাখ টাকা আত্মসাতেরও অভিযোগ করা হয়েছে এই রক্ত ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে।
এয়ারপোর্ট রোডে বড়শালা জামে মসজিদ এলাকার সুনামধন্য মসজিদ। এই মসজিদটিও জাকুর রাহু কবল হইতেও রক্ষা পায়নি। জাকুকে ২০০৮ইং সালে বড়শালা জামে মসজিদ কমিটিতে সদস্য হিসেবে অন্তর্ভূক্ত করা হয়। ঐ বৎসর সাজ্জাদ আহমদ অপু নামের এক লন্ডন প্রবাসী বড়শালা জামে মসজিদের উন্নয়নের কাজের জন্য পুরাতন ১ তলা ভেঙ্গে ফাউন্ডেশন দিয়ে নতুন মসজিদ তৈরি করতে বিরাট অঙ্কের টাকা অনুদান হিসেবে পাঠান। সুচতুর জাকু সাজ্জাদ কে মেনেজ করে মসজিদের ফান্ডের প্রেরিত সব টাকা তার কাছে জমা রাখে। জাকু মসজিদ কমিটিকে বলে সাজ্জাদ তার ক্লাসমিট। এই কারনে মসজিদের কাজকর্ম সে নিজে একাই পরিচালনা করিবে। কমিটির কাউকে কাজে সংযুক্ত করিবে না। জাকু তার ছোট ভাই ইসফাক আহমদ কুটিকে ঠিকাদার নিযুক্ত করে। পূরাতন ১ তলা মসজিদের উপর ২য় তলা নির্মান করে এতে ১ম তলায় ফাটল দেখা দেয়। মসজিদের ফাটল দেখে কমিটি ও এলাকার লোকজন আতঙ্কিত হয়ে পরেন। মসজিদ কমিটি লোকজন জাকুকে মসজিদে ফাটলে ব্যাপারে জানতে চাইলে সে বলে আমি নিজ দায়িত্বে ফাটলের সমাধান করে দিব। কিন্ত ২০০৮/২০০৯ইং সাল পর্যন্ত অপেক্ষা করেও জাকু মসজিদের ফাটলে ব্যাপারে কোনো সমাধান দিতে পারেনি। তখন মসজিদ কমিটি মসজিদের ফাটলের সমাধান ও মসজিদ মেরামতের টাকার হিসাব চাওয়াতে, জাকির মসজিদ কমিটির উপর ক্ষেপে যায়। সে বলে আমি কোন হিসাব কাউকে দিবনা। জাকির মসজিদের অনুদানের বিরাট টাকা আত্মসাৎ করে ফেলে। মসজিদের টাকা আত্মসাৎের কারনে ২০১৩ইং সালে কমিটিতে জাকিরকে বাদ দিয়ে নতুন কমিটি গঠন করা হয়। জাকুর কাজের গাফলাতির কারনে বড়শলা জামে মসজিদ এখন বিপদজনক অবস্থায় আছে। যে কোনো সময় নারায়নগঞ্ছে ফতুল্লার পশ্চিম তল্লা এলাকার বায়তুস সালাত জামে মসজিদের মত দূর্ঘটনা ঘঠতে পারে। জাকুর ত্রুটিপূর্ণ কাজের কারনে বড়শালা জামে মসজিদও দুর্ঘটনা ঘটে বহুলোকের প্রাণহনির সম্ভাবনা রহিয়াছে। ব্লাড জাকুর বিরুদ্ধে এয়ারপাের্ট থানায় সি.আর (দ্রুত বিচার) মামলা নং ০৯/২০২০ ও কয়েকটি জিডি রহিয়াছে।
জাকুর ছোট ভাই ইসফাক আহমদ কুঠির বিরুদ্ধে নারী শিশু নির্যাতন মামলা নং ৮৬/০৫, কতােয়ালী জি.আর-২৬৪/০৫, কতোয়ালী জি.আর-২৬৪/০৫, কতােয়ালী থানার মামলা নং ৮২ (৩) ০৫, ও জাকুর বড় ভাই লন্ডন প্রবাসী সাকিল আহমদের বিরুদ্ধে ২৭ শে অক্টোবর ২০০৬ সালে লন্ডনে ১২ বৎসরের নাবালিকা ধর্ষনের মামলায় ৩৬ বৎসরের সাজা হয়। যাহা সাপ্তাহিক সুরমা লন্ডন পত্রিকয়া ৭ /১৩ সেপ্টেম্বর ২০০৭ সংখ্যায় বিস্তারিত প্রকাশিত হয়েছে। জাকুর বড় ভাই আশরাফ আহমদ এলাকার এক কাজের মহিল কে ধর্ষণ করতে গিয়ে দায়ের কোপ খায়। পরে পুলিশ থাকে ধরে নিয়ে যায়।
ব্লাড জাকু তার ছােট ভাই ইসফাক আহমদ কুঠি, বড় ভাই সাকিল আহমদ ও তার বাহিনীর সবার বিরুদ্ধে একাধিক মামলা চলমান রয়েছে। জাকির আহমদ উরফে ব্লাড জাকুর অত্যাচারে অতিষ্ট হয়ে বড়শলা এলাকাবাসী মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর সহ সরকারী বিভিন্ন দপ্তরে ২৩টি দরখাস্ত প্রদান করেছেন। ক্রিসেন্ট ব্লাড ব্যাংকের সাইনবোর্ডে সিলেটের একমাত্র অনুমোদিত ব্লাড ব্যাংক হিসেবে উল্লেখ করা থাকলেও খোঁজ নিয়ে জানা গেছে এই প্রতিষ্ঠানের অনুমোদন নিয়েছিলেন ডা. আবুল ফজল মোস্তাকিন মো. মুসা। তিনি বর্তমানে এই প্রতিষ্ঠানে নেই।
যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, এটা নিয়ে নানান ঝামেলা। আমি স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে জানিয়েছি যে আমি এই প্রতিষ্ঠানে নেই। বাকিটা বলতে পারি না। শুনেছি তিনি ডা. বদরুল ইসলামকে সাথে নিয়েছেন। এটা স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ব্যাপার। নগরীর শেখঘাট এলাকার নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ব্যক্তি জানান,তিনি এবি পজিটিভ গ্রুপের রক্ত সংগ্রহ করতে গেলে তার কাছে সাড়ে তিন হাজার টাকা আদায় করা হয়। এ ব্যাপারে সিলেট স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সহকারি পরিচালক ডা. আনিসুর রহমান বলেন, সিলেটে চারটির মতো ব্লাড ব্যাংকের অনুমোদন থাকলেও কারোই নবায়ন হয়নি। আমরা এ ব্যাপারে খোঁজ নিচ্ছি। সকল শর্ত পূরণ করতে না পারলে অনুমোদন বাতিল করা হবে। আর রক্ত কেনাবেচা সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ। জাকির আহমদ জাকুর অত্যাচারে এলাকাবাসী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী (স্মারক নং ৪৯১২ সহ) ও বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ দেওয়া পরিপ্রেক্ষিতে উপ-পুলিশ কমিশনার (উত্তর) এসএমপি, সিলেট স্মারক নং এডিসি (ক্রাইম নর্থ)/১২৩, ১৯/০৮/২০২০ তারিখে জনাব শাহারিয়ার আল-মামুন অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (অপরাধ উত্তর) অফিসে জাকির তার ভাইয়েরা ও তার সহযোগীদেরকে তলব করে জিজ্ঞাসা বাদ করা হয়।
যোগাযোগ করা হলে মহানগর পুলিশের উপকমিশনার (উত্তর) আজবাহার আলী শেখ বলেন, জাকির আহমদের বিরুদ্ধে অসংখ্য অভিযোগ আছে। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে এবং তদন্ত অব্যাহত রয়েছে। তবে সব অভিযোগ অস্বীকার করে জাকির আহমদ দাবি করেন, একটি পক্ষ এসব অপপ্রচার চালাচ্ছে। তার প্রতিষ্ঠানে কোনো রক্ত কেনাবেচা হয় না। তারা পারিবারিকভাবেই প্রতিষ্ঠিত বলে দাবি করেন তিনি। তার বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মামলাগুলোও মিথ্যা বলে দাবি তার।

Sharing is caring!


সর্বশেষ সংবাদ

পাসপোর্ট জালিয়াতিতে ফাঁসলেন বেনজীরসহ ৫ জন

পাসপোর্ট জালিয়াতিতে ফাঁসলেন বেনজীরসহ ৫ জন

অনলাইন ডেস্ক পরিচয় গোপন করে পাসপোর্ট নবায়ন ও জালিয়াতির অভিযোগে পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা

অফিসার ক্যাডেট নিচ্ছে বিমানবাহিনী, আবেদন করবেন যেভাবে

অফিসার ক্যাডেট নিচ্ছে বিমানবাহিনী, আবেদন করবেন যেভাবে

নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ বিমানবাহিনী। বাহিনীটিতে ৯২ বিএএফএ কোর্সে অফিসার ক্যাডেট পদে জনবল নিয়োগ দেবে। আগামী ১ নভেম্বর থেকে

শমী কায়সারের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার মানহানি মামলা

শমী কায়সারের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার মানহানি মামলা

অনলাইন ডেস্ক জিয়াউর রহমানকে নিয়ে কটূক্তি করার অভিযোগে ছোট পর্দার অভিনেত্রী শমী কায়সারের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার মানহানি মামলা করা

মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব থেকে মান্নান ও সুমনকে অব্যাহতি

মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব থেকে মান্নান ও সুমনকে অব্যাহতি

মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবের নব গঠিত কমিটির সদস্য আব্দুল মান্নান ও সোলাইমান হোসেন সুমন অনৈতিক কাজে জড়িত থাকার কারণে তাদের মোহামেডান

সরকারি চাকরিতে প্রবেশে পুরুষের ৩৫, নারীর ৩৭ বছর করার সুপারিশ

সরকারি চাকরিতে প্রবেশে পুরুষের ৩৫, নারীর ৩৭ বছর করার সুপারিশ

অনলাইন ডেস্ক সরকারি চাকরিতে প্রবেশে পুরুষের বয়স ৩৫ ও নারীদের ৩৭ করার সুপারিশ করে সরকারের কাছে প্রতিবেদন জমা দিয়েছে জনপ্রশাসন

ভারতের বিহারে পুজো মন্ডপে এলোপাথাড়ি গুলি, আহত ৪

ভারতের বিহারে পুজো মন্ডপে এলোপাথাড়ি গুলি, আহত ৪

আসাম প্রতিনিধিঃ দুর্গা পুজো মন্ডপে রয়েছেন বেশ কয়েকজন হঠাৎ ২টি  মোটরবাইক করে এসে এলোপাথাড়ি গুলি চালিয়ে পালায় দৃস্কৃতীরা। রবিবার (১৩

গণঅভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের বিরুদ্ধে কোনো মামলা নয়

গণঅভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের বিরুদ্ধে কোনো মামলা নয়

নিউজ ডেস্কঃ জুলাই আগস্টের গণঅভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী ছাত্র-জনতার বিরুদ্ধে কোনো মামলা বা হয়রানি করা যাবে না, এমন নির্দেশনা দিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

দুই সাধারণ সম্পাদক সুমন ও মান্নান বহিস্কার

দুই সাধারণ সম্পাদক সুমন ও মান্নান বহিস্কার

সিলেট মহানগর বিএনপির আর্ন্তগত ২৫নং ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সুলেমান আহমদ সুমন ও ২৬নং ওয়ার্ড বিএনপি সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মান্নানকে