editor

প্রকাশিত: ১:৫৪ অপরাহ্ণ, ডিসেম্বর ৩, ২০২০

যাচাই বাছাইয়ের আওতায় আসছে ৪২ হাজার মুক্তিযোদ্ধা সনদ

যাচাই বাছাইয়ের আওতায় আসছে ৪২ হাজার মুক্তিযোদ্ধা সনদ

অনলাইন ডেস্ক : জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিলের (জামুকা) সুপারিশ ছাড়া যাঁদের নাম বীর মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে ‘বেসামরিক গেজেটে’ অন্তর্ভুক্ত হয়েছে, তাঁদের সনদ যাচাই-বাছাইয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়। ২০০২ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত প্রায় ৪২ হাজার নাম জামুকার সুপারিশ ছাড়া গেজেটভুক্ত হয়েছে। যদিও জামুকা আইন অনুসারে বীর মুক্তিযোদ্ধার তালিকায় নাম অন্তর্ভুক্ত করতে অবশ্যই তাদের সুপারিশ নিতে হবে।

আজ বৃহস্পতিবার জামুকার ৭১তম সভায় বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সনদ যাচাই-বাছাইয়ে কমিটি গঠন করা হতে পরে। আগামী ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে যাচাইয়ের কাজটি শেষ করতে চায় জামুকা। তবে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত না আসা পর্যন্ত কারও ভাতা বন্ধ হবে না।

মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় বলছে, দেশের ভেতরে প্রশিক্ষণ নেওয়া মুক্তিযোদ্ধাকে অবশ্যই পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে সম্মুখযুদ্ধ করার সপক্ষে তিনজন সহযোদ্ধার (ভারতে প্রশিক্ষণ নেওয়া) সাক্ষ্য জোগাড় করতে হবে। ১৯৭১ সালের ৩ ডিসেম্বরের পর যুদ্ধে অংশগ্রহণকারী ব্যক্তিদের এ ক্ষেত্রে বিবেচনায় নেওয়া হবে না। বীর মুক্তিযোদ্ধা যাচাই-বাছাইয়ের জন্য গঠিত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে গেজেট প্রকাশ বা বাতিল বা এর আগে প্রকাশিত বেসামরিক গেজেট বহাল রাখার জন্য সরকারের কাছে সুপারিশ করা হবে।

জামুকার মহাপরিচালক জহুরুল ইসলাম বলেন, অমুক্তিযোদ্ধাদের শনাক্ত করে মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস সংরক্ষণ এবং প্রকৃত বীর মুক্তিযোদ্ধাদের একটি সঠিক ও নির্ভুল তালিকা প্রণয়নের উদ্দেশ্যেই আবার যাচাই-বাছাই করা হবে। বৃহস্পতিবারের (আজ) বৈঠকে যাচাই-বাছাইসংক্রান্ত নীতিমালা অনুমোদন করা হবে।

একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা মাসে ১২ হাজার টাকা ভাতা পান। ঈদ বোনাসসহ বছরে সব মিলিয়ে একজন ভাতা পান ১ লাখ ৭১ হাজার টাকা। মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, বছরের পর বছর ধরে জেলা প্রশাসনের তালিকার ভিত্তিতেই ১ লাখ ৯২ হাজার বীর মুক্তিযোদ্ধাকে ভাতা পাঠানো হতো। কিন্তু এমআইএস সফটওয়্যারে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের নামের তথ্য অন্তর্ভুক্ত করার পর সংখ্যাটি ২১ হাজার কমে গেছে। গত অক্টোবর ও নভেম্বর মাসে ১ লাখ ৭১ হাজার জনকে ভাতা পাঠানো হয়েছে।

  • যাচাই-বাছাইয়ের প্রেক্ষাপট

মুক্তিযোদ্ধাদের আদর্শ সমুন্নত রাখতে এবং বীর মুক্তিযোদ্ধা ও তাঁদের পরিবারের কল্যাণ নিশ্চিত করতে ২০০২ সালে জাতীয় মুক্তিযুদ্ধ কাউন্সিল আইন করা হয়। এ আইনে বলা আছে, ‘প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা প্রণয়ন, সনদ ও প্রত্যয়নপত্র প্রদানে এবং জাল ও ভুয়া সনদ ও প্রত্যয়নপত্র বাতিলের জন্য সরকারের কাছে সুপারিশ পাঠাবে জামুকা।’

জামুকার প্রতিষ্ঠার পর থেকে ভারতীয় তালিকা বা লাল মুক্তিবার্তায় (চূড়ান্ত লাল বই) বীর মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে নাম অন্তর্ভুক্ত থাকার পরও এবং জামুকার সুপারিশ ছাড়া যাঁদের নাম ‘বেসামরিক গেজেটে’ প্রকাশিত হয়েছে, তাঁরা প্রকৃত বীর মুক্তিযোদ্ধা কি না, তার যথার্থতা নির্ধারণের জন্য যাচাই-বাছাইয়ের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, বেসামরিক গেজেট বলতে ‘বাংলাদেশ গেজেট’ আকারে প্রকাশিত ‘বেসামরিক গেজেট’ যা মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতিস্বরূপ ৩৩ ধরনের প্রমাণকের মধ্যে একটি।

এ বিষয়ে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেন, ২০০২-২০১৪ সাল পর্যন্ত আইন না মেনে সনদ দেওয়া হয়েছে, যা নিয়ে অনেক প্রশ্ন রয়েছে। এসব তালিকা যাচাই-বাছাই না করলেও প্রশ্ন রয়েই যাবে। জামুকা আইন অনুযায়ী, জামুকার বৈঠক বা অনুমোদন ছাড়া তালিকা প্রকাশ বা তালিকা থেকে কাউকে বাদ দেওয়া যাবে না। তাই ৪২ হাজার বীর মুক্তিযোদ্ধার তালিকা যাচাই-বাছাইয়ের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

  • যেভাবে যাচাই-বাছাই করা হবে

যাচাই-বাছাই করতে উপজেলা বা মহানগর পর্যায়ে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সমন্বয়ে কমিটি গঠন করা হবে। উপজেলা কমিটির সভাপতি হবেন সংশ্লিষ্ট উপজেলায় যুদ্ধকালীন কমান্ডার বা ভারতীয় তালিকা বা লাল মুক্তিবার্তায় নাম থাকা একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা, যাঁকে জামুকার চেয়ারম্যান মনোনীত করবেন। কমিটির সদস্য হবেন সংশ্লিষ্ট উপজেলার যুদ্ধকালীন কমান্ডার বা ভারতীয় তালিকা বা লাল মুক্তিবার্তায় অন্তর্ভুক্ত একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা, যাঁকে স্থানীয় সাংসদ মনোনীত করবেন। আরেকজন সদস্য হবেন সংশ্লিষ্ট উপজেলায় যুদ্ধকালীন কমান্ডার বা ভারতীয় তালিকা বা লাল মুক্তিবার্তায় অন্তর্ভুক্ত একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা, যাঁকে জেলা প্রশাসক মনোনীত করবেন। কমিটির সদস্যসচিব হবেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা। তিনি ছুটিতে থাকলে সহকারী কমিশনার (ভূমি) দায়িত্ব পালন করবেন। একইভাবে মহানগর কমিটির সভাপতি হবেন সংশ্লিষ্ট মহানগর এলাকায় যুদ্ধকালীন কমান্ডার বা ভারতীয় তালিকা বা লাল মুক্তিবার্তায় অন্তর্ভুক্ত একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা, যাঁকে মনোনয়ন দেবেন জামুকার চেয়ারম্যান। সদস্য হবেন দুজন বীর মুক্তিযোদ্ধা ও সদস্যসচিব হবেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক।

বীর মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য স্বীকৃত ৩৩টি প্রমাণকের ‘বেসামরিক গেজেট’ ছাড়া অন্য কোনো প্রমাণকে নাম থাকলে তাঁরা যাচাই-বাছাইয়ের আওতাভুক্ত হবেন না। জামুকা যে তারিখ, স্থান ও সময়ে যাচাই-বাছাই কার্যক্রম সম্পাদন করার জন্য নির্ধারণ করে দেবে, সেই তারিখে সংশ্লিষ্ট যাচাই-বাছাই কমিটির মাধ্যমে কাজটি হবে।

  • কী কী প্রমাণ লাগবে

জীবিত এবং দেশে অবস্থানরত ব্যক্তিকে নির্ধারিত ফরম পূরণ করে প্রয়োজনীয় তথ্য প্রদান করে সহযোদ্ধা সাক্ষী উপস্থাপন এবং দালিলিক প্রমাণসহ সংশ্লিষ্ট কমিটির সামনে যাচাই-বাছাইয়ে অংশগ্রহণ করতে হবে। একইভাবে, যাচাই-বাছাইয়ের আওতাভুক্ত মৃত ব্যক্তিদের ক্ষেত্রেও তাঁর ওয়ারিশদের একই তথ্য-প্রমাণসহ সংশ্লিষ্ট কমিটির সামনে যাচাই-বাছাইয়ে অংশগ্রহণ করতে হবে। কমিটির সদস্যরা যাচাই-বাছাইয়ের আওতাভুক্ত ব্যক্তি বা মৃত ব্যক্তির ওয়ারিশদের মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ সম্পর্কে যেকোনো ধরনের প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করতে পারবেন। একইভাবে, ওই ব্যক্তির সমর্থনে তথ্য-প্রমাণ পরীক্ষা করা বা আগত সহযোদ্ধা বা সহপ্রশিক্ষণ গ্রহীতাকে প্রয়োজনীয় জিজ্ঞাসাবাদ করা যাবে। তবে যাচাই-বাছাই কমিটির আওতাভুক্ত ব্যক্তির সমর্থনে ‘জানি’ বা ‘শুনেছি’ জাতীয় কোনো বক্তব্য গ্রহণযোগ্য হবে না।

  • যাচাই-বাছাই সংক্রান্ত প্রতিবেদন জমা

কমিটি যাচাই-বাছাই শেষ করে তিন ধরনের প্রতিবেদন প্রস্তুত করবে। একটি হচ্ছে সর্বসম্মতিক্রমে প্রস্তুত করা তালিকা, আরেকটি দ্বিধাবিভক্ত তালিকা এবং অন্যটি অগ্রহণযোগ্য তালিকা। ‘দ্বিধাবিভক্ত তালিকা’র ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির পক্ষে মতামত প্রদানকারী সদস্য শুধু একটি বাক্যের মাধ্যমে তাঁর যুক্তি উল্লেখ করে স্বাক্ষর করবেন। একইভাবে, বিপক্ষে মতামত প্রদানকারী সদস্য একটি বাক্যের মাধ্যমে তাঁর যুক্তি বা কারণ উল্লেখ করে স্বাক্ষর করবেন। যাচাই-বাছাই সম্পন্ন করার সময়ই কমিটি তিন ধরনের খসড়া তালিকা প্রস্তুত ও পরবর্তী তিন কর্মদিবসের মধ্যে সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে এবং উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স বা জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সে ফলাফল টানিয়ে প্রকাশ করবে।

একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সভাপতি শাহরিয়ার কবির বলেন, এভাবে বারবার যাচাই–বাছাই করে মুক্তিযোদ্ধাদের মানসম্মান নিয়ে টানাহেঁচড়া হচ্ছে। এটা খুবই কষ্টের এবং লজ্জার। এটা ঠিক আছে যে ২০০২ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত চারদলীয় বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার ছিল, তারা অনেক অমুক্তিযোদ্ধাকে তালিকাভুক্ত করেছে। তাই সেগুলো যাচাই–বাছাই করার দরকার আছে। এটা অনেক আগেই করা উচিত ছিল। কিন্তু ২০০৯ সালের পর থেকে তো আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় ছিল, তাহলে এই সময়ে কারা অমুক্তিযোদ্ধাদের সনদ দিল, কী সুবিধা নিয়ে দিল, এই প্রশ্নও কিন্তু এখন সামনে আসছে। তিনি বলেন, ‘তাই যারা মিথ্যা তথ্য দিয়ে সনদ নিচ্ছে, তারা যেমন অপরাধী, তার চেয়ে বড় অপরাধী যেই মন্ত্রী, সচিব ও কর্মকর্তারা তাদের সনদ দিয়েছেন। আমরা চাই এই যাচাই–বাছাইয়ের পর তাঁদের সবাইকে যেন আইনের আওতায় আনা হয়। তাঁদের যেন দৃশ্যমান শাস্তি দেওয়া হয়।’

 

 

 

এফএইচ/০৩১২

Sharing is caring!


সর্বশেষ সংবাদ

সিলেটে দু’দিন ব্যাপী আন্তর্জাতিক শিক্ষা মেলা শুরু হচ্ছে কাল

সিলেটে দু’দিন ব্যাপী আন্তর্জাতিক শিক্ষা মেলা শুরু হচ্ছে কাল

সিলেটে আগামীকাল রোববার থেকে শুরু হচ্ছে দু’দিন ব্যাপী আন্তর্জাতিক শিক্ষা মেলা। নগরীর আমান উল্লাহ কনভেনশন সেন্টারে আয়োজিত এ মেলায় দেশের

তারুণ্যের সমাবেশ সফলে সিলেট মহানগর যুবদলের প্রস্তুতি সভা

তারুণ্যের সমাবেশ সফলে সিলেট মহানগর যুবদলের প্রস্তুতি সভা

আগামী ২৭ মে (মঙ্গলবার) ‘তারুণ্যের রাজনৈতিক ভাবনা ও অর্থনৈতিক মুক্তি’ শীর্ষক সেমিনার এবং ২৮ মে (বুধবার) ‘তারুণ্যের রাজনৈতিক অধিকার প্রতিষ্ঠা’র

জুড়িতে বিদ্যুৎপৃষ্ঠ হয়ে এক যুবকের মৃত্যু

জুড়িতে বিদ্যুৎপৃষ্ঠ হয়ে এক যুবকের মৃত্যু

জুড়ী সংবাদদাতা : মৌলভীবাজারের জুড়ী উপজেলার গোয়ালবাড়ি ইউনিয়নের পশ্চিম কচুর গোল গ্রামের এক যুবক বিদ্যুৎপৃষ্ঠে নিহত হয়েছেন। তিনি পশ্চিম কছোরগুল

বড়লেখা সীমান্তে পুশ-ইন আরও ৪৪ জনকে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে থানায় হস্তান্তর

বড়লেখা সীমান্তে পুশ-ইন আরও ৪৪ জনকে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে থানায় হস্তান্তর

বড়লেখা প্রতিনিধি: মৌলভীবাজারের বড়লেখা উপজেলার উত্তর শাহবাজপুর সীমান্ত পাল্লাতল এলাকা দিয়ে নারী ও শিশুসহ বিএসএফের পুশ-ইন হওয়া আরও ৪৪ জনকে

জৈন্তাপুরে প্রবাসী দুই প্রবাসী কে বদরুজ্জামান সেলিমের সংবর্ধনা

জৈন্তাপুরে প্রবাসী দুই প্রবাসী কে বদরুজ্জামান সেলিমের সংবর্ধনা

জৈন্তাপুর প্রতিনিধি: চিকনাগুল ইউনিয়নের ঘাটেরচটি ও ঠাকুরের মাটি এলাকার স্থানীয় জনগণের উদ্যোগে দুই প্রবাসী বিএনপি নেতাকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে। বাহরাইন

গোয়াইনঘাট স্পোর্টস ক্লাব ইউকে’র জার্সি উন্মোচন অনুষ্ঠান সম্পন্ন

গোয়াইনঘাট স্পোর্টস ক্লাব ইউকে’র জার্সি উন্মোচন অনুষ্ঠান সম্পন্ন

মামুনুর রশিদ, গোয়াইনঘাট: গোয়াইনঘাট স্পোর্টস ক্লাব ইউকে ‘র জার্সি উন্মোচন অনুষ্ঠান বুধবার (১৪ মে)লন্ডনের একটি হলরুমে গোয়াইনঘাট ওয়েলফেয়ার এন্ড ডেভেলপমেন্ট

জৈন্তাপুরে পর্যটন উন্নয়নে করনীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

জৈন্তাপুরে পর্যটন উন্নয়নে করনীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

জৈন্তাপুর প্রতিনিধি : : সিলেটের জৈন্তাপুর উপজেলায় উপজেলার পর্যটনের উন্নয়নে করনীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। জৈন্তাপুর উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে

বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দকে বিদ্যুৎ শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়নের সংবর্ধনা

বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দকে বিদ্যুৎ শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়নের সংবর্ধনা

বিএনপি, যুবদল ও ছাত্রদলের ৫ নেতাকে সংবর্ধনা দিয়েছে বাংলাদেশ জাতীয় বিদ্যুৎ শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়ন রেজি নং বি-১৮৮৬ সিলেট সুনামগঞ্জ জেলা