editor
প্রকাশিত: ৩:৪৫ অপরাহ্ণ, অক্টোবর ৫, ২০২০
অভিভাবকদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, করোনাভাইরাস মহামারির মধ্যে বাচ্চারা যেহেতু স্কুলে যেতে পারছে না, অন্তত কাছাকাছি কোনো পার্কে বা কোথাও আপনারা বাচ্চাদের অন্তত দিনে এক ঘণ্টার জন্য হলেও নিয়ে যাবেন।
আজ সোমবার গণভবন থেকে বিশ্ব শিশু অধিকার দিবস এবং শিশু অধিকার সপ্তাহ ২০২০ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে এ কথা বলেন সরকারপ্রধান।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ছুটোছুটি করা, খেলাধুলা- সেগুলো যেন তারা করতে পারে, সেই সুযোগটা সৃষ্টি করে দেওয়া দরকার আমি মনে করি। কারণ তাদের স্বাস্থ্যের জন্য, তাদের মানসিক অবস্থাটার জন্য এটা খুবই দরকার।
তিনি বলেন, কিন্তু সাথে সাথে একটু বাচ্চাদের খেলাধুলার ব্যবস্থা করা বা তাদেরকে একটু খোলা বাতাসে নিয়ে যাওয়া বা একটু রোদে খেলতে দেওয়া- এটা এই করোনাভাইরাসের জন্য সব থেকে বেশি গুরুত্বপূর্ণ বলে আমি মনে করি। কাজেই আমি চাইব, আপনারা সেইদিকটা অন্তত দেখবেন।
শিশুদের জন্য একটি নির্ভরযোগ্য, শান্তিপূর্ণ, বাসযোগ্য পৃথিবী গড়ার স্বপ্নের কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা কথায় বলি শিশুরাই জাতির ভবিষ্যত। হ্যাঁ, অবশ্যই। কিন্তু সেই ভবিষ্যত বংশধরদেরকে তৈরি করতে হবে মানুষের মত মানুষ হিসেবে। তাদের মেধা, তাদের জ্ঞান, তাদের বুদ্ধি সবকিছু বিকশিত হওয়ার সুযোগ করে দিতে হবে।
আর সেজন্য যথাসম্ভব উপযুক্ত পরিবেশ তৈরি করা, লেখাপড়া শেখার পরিবেশ, সুস্বাস্থ্যের অধিকার নিশ্চিত করা এবং জীবনকে সুন্দরভাবে গড়ে তোলার মাধ্যমে উন্নত ভবিষ্যত নিশ্চিত করার ওপর জোর দেন সরকারপ্রধান।
তিনি বলেন, আজকে এই শিশুদের মধ্য থেকেই তো কেউ প্রধানমন্ত্রী হবে, মন্ত্রী হবে বা ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার বা বিজ্ঞানী, অনেকেই অনেক কিছু হতে পারবে। আর আমরা সেই ধরনের বহুমুখী জ্ঞান বিকাশের জন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, বিশ্ববিদ্যালয়- সব আমরা করে দিচ্ছি, যাতে বহুমুখী শিক্ষা পেয়ে আমাদের ছেলেমেয়েরা মানুষের মত মানুষ হয়।
নিজের শৈশবের কথা স্মরণ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমার আব্বারতো জনগণের জন্য আন্দোলন করতে করতে জেলাখানায় বেশি সময় কাটাতে হয়েছে। আমরা যেমন বাবার স্নেহ থেকে বঞ্চিত হতাম, তিনিও তখন আমাদের কাছে পেতেন না। কারাগারেই দেখা হত। শিশুদের প্রতি তার একটা প্রচণ্ড ভালোবাসা ছিল, আগ্রহ ছিল এবং শিশুরাও তাকে খুবই পছন্দ করতে। আমাদের আত্মীয়, পরিবার, পরিজন ছাড়াও যে কোনো শিশু তার কাছে এলে কেমন যেন একটা আপন করে নিতেন।
শিশুদের অধিকার নিশ্চিতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেওয়া বিভিন্ন পদক্ষেপের কথা তুলে ধরার পাশাপাশি বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকারের বিভিন্ন পরিকল্পনা ও উদ্যোগের কথাও বলেন তার মেয়ে শেখ হাসিনা।
তিনি বলেন, জাতির পিতার আদর্শ বাস্তবায়নে সরকার শিশুদের অধিকার নিশ্চিতে কাজ করে যাচ্ছে। শিশুদের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করার পাশাপাশি পুষ্টিহীনতা দূর করতে এবং স্কুল থেকে ঝরে পড়া বন্ধ করতে স্কুল ফিডিং কর্মসূচিও বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
অনুষ্ঠানে গণভবন প্রান্তে প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব আহমদ কায়কাউস, প্রধানমন্ত্রীর কার্যা্লয়ের সচিব মো. তোফাজ্জল হোসেন মিয়া, প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম উপস্থিত ছিলেন।
আর বাংলাদেশ শিশু একাডেমি মিলনয়তন প্রান্তে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা, বাংলাদেশ শিশু একাডেমির চেয়ারম্যান লাকী ইনামসহ ঊর্ধতন কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন।
মো. সামছুল ইসলাম,(জুড়ী): মৌলভীবাজারের বড়লেখা উপজেলার সুজানগর ইউনিয়নের সুজানগর আইডিয়াল মাদরাসায় পল্লী বিদ্যুৎতের বড়লেখা জোনালে প্রথম নেট মিটার স্থাপন করা
লাখাই প্রতিনিধিঃ লাখাই উপজেলার স্বজনগ্রাম গুপ্তহাটি সার্বজনীন দুর্গাপূজা মন্ডপ, রাঢ়িশাল দাসপাড়া সার্বজনীন দুর্গা পূজা মন্ডপ বুল্লা মহামায়া যুব সংঘ সর্বজনীন পূজা
সিলেট সিটি কর্পোরেশনের সাবেক প্যানেল মেয়র রেজাউল হাসান কয়েস লোদী বলেছেন, আনন্দঘন পরিবেশে থাকতেই শিশুরা স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করে। শাসন, নিয়ন্ত্রণ,
অনলাইন ডেস্ক বাংলাদেশের অন্তর্র্বতী সরকারের সংস্কার উদ্যোগ নিয়ে ওয়াশিংটন ডিসিতে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের সঙ্গে বেশ কয়েকটি ফলপ্রসূ বৈঠক
সিলেট চেম্বার ও মোহামেডান স্পোটিং ক্লাবসহ বিভিন্ন কমিটিতে স্থান দিয়ে ফালাহ উদ্দিন আলী আহমদ ও তার ভাতিজা ফখর উস সালেহিন
বিভিন্ন সংবাদপত্রে মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব সিলেট এর কমিটি পুনর্গঠনের সংবাদ দেখে বিস্মিত হয়েছেন কমিটির একাধিক কর্মকর্তা। শনিবার এক বিবৃতিতে তারা
দক্ষিণ সুরমার ২৭নং ওয়ার্ডের শিববাড়ি মহামায়া পূজা মণ্ডপ পরিদর্শন করছেন সিলেট মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ইমদাদ হোসেন চৌধুরী। শনিবার (১২